কড়া রোদে ত্বক যাতে পুড়ে না যায়, সেজন্য অনেকেই সানস্ক্রিন ব্যবহার করছেন। কিন্তু সানস্ক্রিন মাখলেই কারও কারও ঘাম শুরু হয়। এজন্য কেউ কেউ আবার সানস্ক্রিন মাখাই ছেড়ে দেন। তবে চাইলেই এই সমস্যা সহজে দূর করা যায়। যেমন-
১. রোদে বের হওয়ার অন্তত ১৫ মিনিট আগে সানস্ক্রিন মেখে নিন। প্রয়োজনে সানস্ক্রিন মেখে ফ্যানের হাওয়ায় মুখ শুকিয়ে নিন। দেখবেন অসুবিধা হবে না।
২. সঠিক এফপিএফ দেখেই সানস্ক্রিন কিনুন। বেশি এসপিএফ মানেই ভাল, তা কিন্তু একেবারেই নয়। বরং স্থানীয় তাপমাত্রা অনুযায়ী, এসপিএফযুক্ত সানস্ক্রিন হলেই কাজ হবে।
৩. সানস্ক্রিনের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা জল মিশিয়ে নিন। চাইলে গোলাপ জলও মিশিয়ে নিতে পারেন। তারপর শরীরের নানা অংশে লাগিয়ে নিন। জল শরীরের রোমকূপকে ঠান্ডা রাখে। সেই সঙ্গে সানস্ক্রিনের মধ্যে থাকা রাসায়নিকের ঘনত্বকেও অনেকটা লঘু করে দেবে। ফলে ঘাম কম হবে।
৪. ত্বকের প্রকৃতি তৈলাক্ত হলে খুব বেশি ঘাম হয়। সে ক্ষেত্রে সোয়েট ফ্রি কিংবা ম্যাটিফাইং সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। ব্যবহার করতে পারেন সানস্ক্রিন জেল বা স্প্রে। এতে ঘাম কম হবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেকোনও সানস্ক্রিন ৬ ঘণ্টাই কাজ করে, তাই ব্যাগে সানস্ক্রিন রাখুন। প্রয়োজনে মুখ ধুয়ে নিয়ে আবার মেখে নিতে পারেন। শুধু রোদে নয়, অনেকক্ষণ সময় ধরে কম্পিউটারে কাজ করলেও, সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত।
তীব্র তাপপবাহের কারণে এখন অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। প্রতিদিনই রাস্তায় বের হলে কারও না কারও সঙ্গে ঘটে চলেছে এমন মর্মান্তিক…
ফুসফুস শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এক অঙ্গ। কোনো কারণে ফুসফুস সঠিকভাবে না কাজ করলে শুরু হয় শ্বাসকষ্ট। আর শ্বাস নিতে না পারলে…
গরমে স্বস্তি পেতে সাদা রঙের পোশাক পরছেন অনেকেই। কারণ সাদাসহ হালকা রঙের পোশাক পরলে শরীর ঠান্ডা থাকে। তবে সাদা পোশাকে…
গরমে পেট ঠান্ডা রাখতে অনেকেই দই বা লাচ্ছি খান। পেট ঠান্ডা রাখতে ও খাবার হজম করতে দই খুবই উপকারী, এ…
শীতের শেষে গরম পড়তে শুরু করেছে। আবহাওয়ার ওঠা-নামায় এ সময় বিভিন্ন রোগ-ব্যাধি শরীরে বাসা বাঁধছে। ঠান্ডা-জ্বর-কাশিসহ ডায়রিয়ার প্রকোপও বেড়ে যায়…
ডিম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এতে থাকে প্রোটিন, ফলে প্রতিদিন একাধিক ডিম খেলে ছোট-বড় রোগের ফাঁদে পড়ার ঝুঁকি বাড়ে। এমনিতে…