কাঁঠাল এমন একটি ফল- যার সবকিছুই কোনো না কোনো কাজে লাগে। কাঁচা বা পাকা দুইভাবেই খাওয়া যায়। আর রীতিমতো পুষ্টি উপাদানের খনি। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, এ, আয়রন, থায়ামিন, রিবোফ্লোবিন, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম। এই সব গুণাগুণ অনেক রোগের ঝুঁকি কমায়।
হজমের সমস্যায় কাঁঠাল খুবই উপকারী। এর উপাদান পাকস্থলীর আলসার প্রতিরোধ করতে সক্ষম। এ ছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করতে বেশ কার্যকরী।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। কাঁঠালে থাকা ভিটামিন সি শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ ঠেকাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রক্তের শ্বেতকণিকার কার্যক্ষমতা বাড়ায়, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে।
কাঁঠালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। যা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে হার্ট অ্যাটাক আর স্ট্রোকের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
হাঁপানির সমস্যায় অব্যর্থ ওষুধ কাঁঠাল। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় বলা হয়, যদি কাঁঠালের শিকড় জলে ফুটিয়ে তরলটুকু খাওয়া যায় তবে হাঁপানির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।
কাঁঠালে থাকা খনিজ উপাদান (বিশেষ করে তামা) থাইরয়েড হরমোনের উৎপাদন ও নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ ও শরীরের সর্বত্র রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করে কাঁঠাল।
কাঁঠালের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলনের বিষাক্ত অংশ (টক্সিক উপাদান) পরিষ্কার করে ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়। তাছাড়া এই ফলে থাকা উচ্চমাত্রার আঁশ জাতীয় উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে পাইলসের ঝুঁকি কমায়।
গরম আবহাওয়ায় ঘাম হওয়া স্বাভাবিক। তবে শীতেও অতিরিক্ত ঘাম কিন্তু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবেও…
শরীরে কোনো রোগ বাসা বেঁধেছে কি না, তার ইঙ্গিত আগে থেকেই দেয় শরীর। তবে অনেকেই তা টের পান না, আবার…
পানির অপর নাম জীবন। দৈনিক পর্যাপ্ত পানি না পান করলে শরীরে দেখা দেয় পানিশূন্যতা। যা শারীরিক বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।…
সকালের নাস্তা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর উপরই সারাদিন শরীরের শক্তি নির্ভর করে। সকালে পুষ্টিকর খাবারে পেট ভরালে সারাদিন অ্যানার্জি…
ওজন কমাতে চাইলে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর রাখতে হবে। এর পাশাপাশি শরীরচর্চাও জরুরি। তবে ওজন কমাতে খাবার ৭০ শতাংশ আর…
গরমে হাঁসফাঁস করছে সবাই। এমন তাপপ্রবাহের মধ্যে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে অনেকেই নানা ধরনের পানীয়ে চুমুক দিচ্ছে। তবে কোমল পানীয় থেকে…