এতদিন শুনে এসেছেন জলে চুন তাজা আর তেলে চুল তাজা। এটা যেমন ঠিক তেমন এর নবতম সংযোজন হিসেবে এখন ত্বক বিশেষজ্ঞদের মত, চুলের পাশাপাশি ত্বক ভাল রাখতে সমান কার্যকরী তেল। যদিও তৈলাক্ত ত্বক যাদের তারা এ কথা শুনলেই প্রমাদ গুনবেন ঠিকই তবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন ব্রণ বা ফুঁসকুড়ি নিয়ে অহেতুক চিন্তার কোনও কারণ নেই। এটি রূপচর্চা নিয়ে হাজারো ভ্রান্ত ধারণার একটি। তাই ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ফেসিয়াল অয়লে ব্যবহারের ওপর জোর দিচ্ছেন বিউটি এক্সপার্টরা।
কেন এই ফেসিয়াল অয়েল এত প্রয়োজনীয়
বিউটি এক্সপার্টরা জানাচ্ছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ত্বকের পরিচর্যা শুধুমাত্র ক্লেনজিং, টোনিং, ট্রিটিং ও ময়শ্চারাইজিং অবধি সীমিত থাকে। কিন্তু ত্বক ভাল রাখতে জল ও তেল দুটোই ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকে জলের ঘাটতি যেমন পূরণ করে ময়শ্চারাইজার ঠিক তেমনি ফেসিয়াল অয়েল ব্যবহারে ত্বকে প্রয়োজনী তেলের মাত্রা বজায় থাকলে তেলের বাড়তি নিঃসরণ বন্ধ করা যায়। বিশেষ করে তিরিশের কোঠায় কিংবা তিরিশের উর্ধ্বে যারা তাদের জন্য এই ফেসিয়াল অয়েল অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কারণ, তিরিশের পর আমাদরে শরীর আগের মতো তেল নিঃসরণ করতে পারে না।
আয়ুর্বেদে ভেষজ তেলের ব্যবহারের প্রসঙ্গে টেনে বিশেষজ্ঞরা জানান কীভাবে ত্বক ভাল রাখতে তেলের ব্যবহারের চল ছিল সেই প্রাচীনকালও। তবে সাধারণত যেগুলো ব্যবহারের করা হয় সেই তেলগুলিতে ৫ ফোঁটা কেশর ও ১০ মিলি বেস অয়েল, যেমন তিল বা নারকেল তেল থাকে। এর ফলে মিশ্রণটি বেশ গাঢ় ও ঘণ হয়। ফলে এই তেল ত্বক সহজে শুষে নিতেও পারে না। তবে কুমকুমাদি তেলের সঙ্গে যদি কেশরের শাঁস ও গোলেপের নির্যাস বা গোলাপেল তেল দিয়ে বানানো হয় তা হলে এতে থাকা ভিটামিন ও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদান আমাদের ত্বক সহজেই শুষে নিতে পারে।
কীভাবে কাজ করে এই ফেসিয়াল অয়েল
মুখ ধুলে বা এক্সফোলিয়েশন করলে মুখের নিজস্ব যে তেল থাকে তা নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে এই তেলের ঘাটতি মেটাতে বাড়তি তেলের নিঃসরণ ঘটে আমাদের ত্বকে। এতে রোমকূপের ছিদ্র বুঝে গিয়ে ব্রণ বা ফুঁসকুড়ির সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাই মুখ ধোওয়ার পর ফেসিয়াল অয়েল ব্যবহার করলে তেলের ঘাটতি যেমন হয় না সেই ঘাটতি পূরণ বাড়তি তেলের নিঃসরণ বন্ধ হয়।
ফেসিয়াল অয়েল ব্যবহারের উপকারিতা
ত্বক ভাল রাখতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাটি অ্যাসিডের প্রয়োজন এই সবের জোগান দেয় ফেসিয়াল অয়েল। তবে নতুন কোনও কিছু ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিত্সকের সঙ্গে কথা বলুন এবং তাঁর পরামর্শ মেনে চলুন।bs
পাইলসের সমস্যায় অনেকেই কষ্ট পান। এটি গুরুতর রোগ হলেও অনেকেই অবহেলা করেন। যদি প্রথমদিকেই পাইলসের সমস্যায় চিকিৎসা নেওয়া হয়, তাহলে…
এই গরমে সুস্থ থাকতে ডাবের পানি পান করার বিকল্প নেই। এতে নানা ধরনের পুষ্টিগুণ আছে। এছাড়া মিষ্টি স্বাদের ডাবের পানি…
পাইলস খুব পরিচিত একটি সমস্যা। বিশেষ করে ৪৫ থেকে ৬৫ বয়সী মানুষেরা এই রোগে বেশি ভুগে থাকেন। এছাড়া অন্যান্য বয়সীদের…
আইস বাথ বা বরফ পানি দিয়ে গোসল করেন অনেকেই। তীব্র গরমে অনেকেই ক্রায়োথেরাপিতে ডুব দিচ্ছেন। বরফ বা কনকনে ঠান্ডা পানিতে…
তীব্র তাপপ্রবাহ বা গরমের অনেক পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া শরীরে দেখা যায়। তাই এ সময় সুস্থ থাকতে সূর্যের আলো ও তাপ এড়িয়ে চলার…
ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য বিভিন্ন সরকারি স্কলারশিপের পাশাপাশি নানাবিধ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের তরফে বিভিন্ন প্রকার বেসরকারি স্কলারশিপ কার্যকর করা হয়েছে। আর…