একটি বিশেষ স্বাস্থ্যকর খাবার যদি কিছু হয়ে থাকে তবে সেটি হলো এক মাত্র ওটস।আর সে কারণেই বহুকাল ধরেই ওটস খেয়ে আসছেন সবাই।ওটস গাছের দানা, লতাপাতা, কাণ্ড – সবকিছুই রোগ সারাতে কাজে লাগে।ওটসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। তাছাড়াও ওটসে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ইত্যাদি যা অন্যান্য শস্যজাতীয় খাবারের তুলনায় বেশি।আরও যা উপকারে আসে-
হার্ট ভালো রাখে: ওটসে রয়েছে বিশেষ এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান যা শরীরের ভালো কোলেস্টেরল মানে এলডিএলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: অতিরিক্ত মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তার কারণে হাইপারটেনশনের ঝুঁকি কমায় ওটস।
ওজন কমাতে : ওটস খাওয়ার পর দীর্ঘসময় পেট ভরা ভাব অনুভূত হয়। ফলে চট করে খিদে পায় না আর সে জন্য ওজনও বাড়ার আর আশঙ্কাও থাকে না।
ভালো ফল পেতে : ওটস-এ থাকা ভিটামিন ‘সি’ এবং প্রোটিন আয়রনের গ্রহণক্ষমতা সহজ করতে পারে। তবে তার জন্য একে একটু দুধ বা দইয়ের সাথে মিশিয়ে খেতে হবে।
কোলেস্টেরল কমায় : ওটসে রয়েছে বেটা গ্লুকোন নামক বিশেষ ধরনের ফাইবার যা শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
গরম আবহাওয়ায় ঘাম হওয়া স্বাভাবিক। তবে শীতেও অতিরিক্ত ঘাম কিন্তু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবেও…
শরীরে কোনো রোগ বাসা বেঁধেছে কি না, তার ইঙ্গিত আগে থেকেই দেয় শরীর। তবে অনেকেই তা টের পান না, আবার…
পানির অপর নাম জীবন। দৈনিক পর্যাপ্ত পানি না পান করলে শরীরে দেখা দেয় পানিশূন্যতা। যা শারীরিক বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।…
সকালের নাস্তা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর উপরই সারাদিন শরীরের শক্তি নির্ভর করে। সকালে পুষ্টিকর খাবারে পেট ভরালে সারাদিন অ্যানার্জি…
ওজন কমাতে চাইলে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর রাখতে হবে। এর পাশাপাশি শরীরচর্চাও জরুরি। তবে ওজন কমাতে খাবার ৭০ শতাংশ আর…
গরমে হাঁসফাঁস করছে সবাই। এমন তাপপ্রবাহের মধ্যে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে অনেকেই নানা ধরনের পানীয়ে চুমুক দিচ্ছে। তবে কোমল পানীয় থেকে…