ব্রণের সমস্যায় অনেক নারী-পুরুষই উদ্বিগ্ন থাকেন। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধির পর থেকে ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। কারও কারও ক্ষেত্রে তা বয়স বাড়লে সেরে যায়। আবার কারও মুখ থেকে ব্রণ সারতেই চায় না।
ব্রণ সারাতে অনেকেই বাজারের বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহার করেন! যা ত্বকের জন্য আরও ক্ষতিকর। তবে ব্রণ সারানোর আগে জানতে হবে মুখে ব্রণ হচ্ছে কেন। তারপর তা নির্মূল করতে হবে।
আসলে জীবনযাত্রার মান ভালো না হলেও ব্রণের সমস্যা দেখা দেয়। ব্রণ হওয়ার পেছনে দায়ী মূলত ৪টি অভ্যাস। যেগুলো পরিবর্তন করলে ব্রণের সমস্যা অনেকটাই কমে যাবে। জেনে নিন করণীয়-
১. অস্বাস্থ্যকর ডায়েটের কারণেই বেশিরভাগ মানুষের মুখে ব্রণ হয়। বিশেষ করে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার বেশি খেলেই ব্রণ বাড়ে। একইসঙ্গে দুগ্ধজাত খাবার, আইসক্রিম, চকোলেট ও জাঙ্কফুডও খাওয়া যাবে না। এসবের বদলে খাদ্যতালিকায় রাখুন টাটকা ফল ও শাক-সবজি।
২. ত্বকে বেশি রোদ লাগাবেন না। অতিরিক্ত রোদ লাগালে ত্বকে প্রদাহ বা সানবার্ন হতে পারে। এমনকি ত্বকের লোমকূপ বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাও দেখা দেয়।
৩. পূর্ণবয়স্ক মানুষের ৬-৮ ঘণ্টা নিয়মিত ঘুমের প্রয়োজন। অনেকেই আছেন রাত জেগে কাজ করেন। এ কারণে হরমোনে তারতম্য দেখা দেয়। এর থেকেও ব্রণ হতে পারে।
৪. শরীরচর্চা করার সময় সবাই একটু আঁটসাঁটো পোশাক পরেন। এতে ঘাম পোশাকে আটকে যায়। তাই শরীরচর্চার পর ঘাম শুকিয়ে স্নান না করলে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ঘটতে পারে।
বাইরে বের হলে ধুলাবালি থেকে মুখকে বাঁচাতে মাস্ক পরুন। ত্বক তৈলাক্ততা কমাতে নিয়মিত মুখ ধুতে হবে।
সকালে উঠে মৌরি ভেজানো পানি পান করে অনেকেই দিন শুরু করেন। মূলত পেট পরিষ্কার করতে এর উপর ভরসা রাখেন অনেকে।…
সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ চা বা কফিতে চুমুক না দিলে যেন শরীর ও মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে না।…
শীত শেষে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে এরই মধ্যে। প্রায় সব ঘরেই দিন-রাতে চলছে ফ্যান বা এসি। ঋতু পরিবর্তনের এ সময়…
শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে প্রোটিনের বিকল্প নেই। আপনি যদি নির্বিঘ্নে কাজ করতে চান, তাহলে পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে।…
পেশিতে টান ধরার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কখনো ঘুমের মধ্যে কিংবা কখনো হাঁটতে গিয়ে বা আড়মোড়া ভাঙতে গিয়ে হঠাৎই পেশি শক্ত…
নারীরা মানসিকভাবে পুরুষদের চেয়ে অনেক বেশি জটিলতা ভোগ করেন। শারীরিক সমস্যার মতো মানসিকভাবেও জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে ভেঙে পড়েন…