মুখ চালাতে কিংবা কিছুটা অভ্যাসের কারনেই অনেকে চুইংগাম খেয়ে থাকেন। এবার এই অভ্যাসের যদি ইতি টানতে না পারেন তাহলে হতে পারে মারাত্মক বিপদ। চুইংগাম শরীরের পক্ষে কতটা ক্ষতিকারক আসুন সেই সম্পর্কে জেনে নেয়া যাকঃ-
১। চুইংগাম এবং জাং ফুডঃ একধিক গবেষণা থেকে এটাই জানা গেছে মিন্ট ফ্লেবারের চুইংগাম খেলে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার ইচ্ছা চলে যায়। তবে এর পরিবর্তে ভাজাভুজি এবং শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক জাঙ্ক ফুড খাওয়ার ইচ্ছা বেড়ে যায়।
এমন খাবার খেলে শরীরের কোনও উপকারে আসে না বরং একাধিক রোগ দেখা যায়, যেমন- কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস এবং নানাবিধ হার্টের রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়।
২। পেশির ক্ষতি হয়ঃ চুইংগাম চিবানোর সময় যতটুকু প্রয়োজন তার থেকে বেশি কাজ করতে হয় মুখের পেশিকে।
দীর্ঘসময় ধরে এমন হতে থাকলে এক সময়ে গিয়ে টেম্পোরামেন্ডিবুলার জয়েন্ট ডিজঅর্ডার এ আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। এই রোগটি হলে জয়েন্টে প্রচন্ড যন্ত্রণা দেখা দেয়।
৩। পেটের রোগঃ চুইংগাম চিবানোর সময় প্রচুর পরিমাণে বায়ু আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। ফলে পেটে যন্ত্রণা, অস্বস্তি, হজমের সমস্যা সহ একাধিক পেটের রোগ দেখা দেয়।
অম্বল এবং গ্যাসের মতো সমস্যা হওয়ার ক্ষেত্রেও চুইংগামের ভূমিকা থাকে।
৪। মাথা যন্ত্রণাঃ চুইংগামে উপস্থিত প্রিজারভেটিভ, আর্টিফিশিয়াল ফ্লেবার এবং মাত্রাতিরিক্ত চিনির কারণে শরীরে টক্সিক উপাদানের পরিমাণ বেড়ে যায়, যে কারণে মাথা যন্ত্রণা এবং অ্যালার্জির প্রকোপ বৃদ্ধির পাওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।
৫। দাঁতের ক্ষয় হয়ঃ অতিরিক্ত চুইংগাম খেলে দাঁতের ক্ষয় হতে শুরু করে দেয়। কারন চুইংগামে প্রচুর পরিমাণে উপস্থিত চিনি থাকে যা এই ক্ষয়টা করে থাকে। এবং মুখ গহ্বরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়ে যা অন্যসব রোগের কারন হয়ে দাঁড়ায়।
৬। ডায়রিয়াঃ ডায়রিয়ার সাথে সরাসরি সংযোগ রয়েছে চুইংগামের। কারন এতে উপস্থিত ম্য়ানিটোল এবং সর্বিটল নামে এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা আর্টিফিশিয়াল সুইটনার ইন্টেস্টাইনের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ফলে ডায়রিয়া, পেট খারাপ সহ নানারকম রোগের আশঙ্কা দেখা যায়।
পাইলসের সমস্যায় অনেকেই কষ্ট পান। এটি গুরুতর রোগ হলেও অনেকেই অবহেলা করেন। যদি প্রথমদিকেই পাইলসের সমস্যায় চিকিৎসা নেওয়া হয়, তাহলে…
এই গরমে সুস্থ থাকতে ডাবের পানি পান করার বিকল্প নেই। এতে নানা ধরনের পুষ্টিগুণ আছে। এছাড়া মিষ্টি স্বাদের ডাবের পানি…
পাইলস খুব পরিচিত একটি সমস্যা। বিশেষ করে ৪৫ থেকে ৬৫ বয়সী মানুষেরা এই রোগে বেশি ভুগে থাকেন। এছাড়া অন্যান্য বয়সীদের…
আইস বাথ বা বরফ পানি দিয়ে গোসল করেন অনেকেই। তীব্র গরমে অনেকেই ক্রায়োথেরাপিতে ডুব দিচ্ছেন। বরফ বা কনকনে ঠান্ডা পানিতে…
তীব্র তাপপ্রবাহ বা গরমের অনেক পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া শরীরে দেখা যায়। তাই এ সময় সুস্থ থাকতে সূর্যের আলো ও তাপ এড়িয়ে চলার…
ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য বিভিন্ন সরকারি স্কলারশিপের পাশাপাশি নানাবিধ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের তরফে বিভিন্ন প্রকার বেসরকারি স্কলারশিপ কার্যকর করা হয়েছে। আর…