সুস্থ থাকার জন্য কত শত উপায়েরই না আশ্রয় নিচ্ছি আমরা আজকাল! কিন্তু কখনও তলিয়ে ভেবে দেখেছেন, কয়েক বছর বা প্রজন্ম আগে যখন এত জিম গজিয়ে ওঠেনি পাড়ায় পাড়ায়, তখন মানুষ অনেক বেশি সুস্থ ও ফিট হত কীভাবে? ডায়েট অবশ্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল – মিষ্টি, কেক-পেস্ট্রি, চিপস কে আর রোজ রোজ খেত বলুন তো? এসব তোলা থাকত বিশেষ বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য। তার পর ছিল সংসারের কাজকর্ম এবং নানাবিধ আউটডোর অ্যাক্টিভিটিজ়। তার মধ্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ছিল ব্যাডমিন্টন। পাড়ায় পাড়ায় ফাঁকা মাঠে ব্যাডমিন্টন কোর্ট কেটে নেট টাঙানো থাকত বছরভর। নারী-পুরুষ, ছেলে-বুড়ো নির্বিশেষে চলত খেলা। পিকনিক বা কোনও গেট টুগেদারে তো রীতিমতো টিম তৈরি করে ব্যাডমিন্টন খেলা হত।
ব্যান্ডমিন্টনের মতো ভালো খেলা কিন্তু খুব কম আছে, তা জানেন? আউটডোর স্পোর্টস, তবে শুরুর দিকে বিরাট এন্ডুরেন্স বা শক্তি না থাকলেও খেলা যায়। শুরু করা যায় যে কোনও বয়সে। মারাত্মক বৃষ্টিবাদলা না হলে খেলা যায় সারা বছর। যাঁদের ব্লাডপ্রেশার, ডায়াবেটিস বা ওবেসিটির সমস্যা আছে, তাঁরাও স্বচ্ছন্দে ব্যাডমিন্টন খেলতে পারেন। ব্যাডমিন্টন খেলতে যেহেতু অন্তত একজন পার্টনার লাগেই, তাই সোশাল স্কিল ভালো হয় ক্রমশ। যাঁদের সঙ্গে খেলবেন, তাঁদের সঙ্গে তো কথাবার্তা বলতে হবে? এভাবেই নতুন বন্ধুত্বও তৈরি হতে পারে!
জানেন তো, আপনি যত নড়াচড়া করবেন, তত ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়বে? সেই সঙ্গে বাড়বে মাসল বা পেশির শক্তিও। তা ছাড়া, মাসলে মুভমেন্ট হলে ভালো থাকে হাড়ের জোড়ের জায়গাগুলোও। সবচেয়ে বড়ো কথা, ব্যাডমিন্টন তো আপনি এক জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে পারবেন না! ছোটাছুটি করতে হবে, ব্যালেন্স করতে হবে, শাটল কক কতটা উঁচু থেকে এসে র্যাকেটে লাগবে সেটা আন্দাজে বুঝতে হবে – ফলে বাড়বে ভারসাম্য আর একাগ্রতা। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই প্রতিটি ক্ষেত্রেই সমস্যা তৈরি হয়, তাই বেশিদিন সুস্থ ও স্লিম-ট্রিম থাকতে হলে পরিনীতি চোপড়ার মতো আপনিও র্যাকেট তুলে নিন হাতে!
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…
তীব্র গরমে বড়দের পাশাপাশি হাঁসফাঁস করছে ছোটরাও। এ সময় শিশুদের কীভাবে সুস্থ রাখবেন তাই এখন বড় প্রশ্ন, প্রত্যেক মা-বাবার জন্য়।…
তাপপ্রবাহে সবার মধ্যেই অস্বস্তি বেড়েছে। গরমে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ত্বকেও দেখা দেয় ঘামাচি, ফুসকুড়ি, ট্যানসহ নানা সমস্যা। তার মধ্যে…
কাজের ব্যস্ততা কিংবা আলস্যের কারণে অনেকেই দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অভ্যাস হতে পারে বিপজ্জনক। এই অভ্যাসের কারণেই…