শরীরের বাড়তি ওজন বর্তমানে নারী পুরুষ সবারই দুশ্চিন্তার অন্যতম কারণ। ওজন কমাতে কঠোর ডায়েট ও ব্যায়ামের বিকল্প কিছুই নেই। তবে ঠিকভাবে নিয়ম মেনে ডায়েট করার পরও অনেক সময় সেটি কাঙ্ক্ষিত ফলাফল দেয় না।
শত চেষ্টা করেও ওজন কমাতে পারেন না। মাসের পর মাস ডায়েট করছেন তাতেও কিলছে আশানুরূপ ফলাফল। চলুন জেনে নেয়া যাক কী কী কারণে ডায়েট কাজে লাগে নি আপনার-
প্রথমেই নিজে নিজে অনেক খাবার কমানো
এটি ডায়েট কাজ না করার অন্যতম একটি কারণ। মনে রাখবেন, নিজে নিজে ডায়েট শুরু করে কম খাবার খেয়ে বেশি দিন থাকা যায় না। কিছু ওজন কমার পর এত কম খাবার খেয়ে না থাকতে পারায়, ডায়েট করা আর হয়ে উঠে না। এতে ওজন আবার আগের জায়গায় চলে যায়।
ডায়েটকালীন অন্যের সঙ্গে এটি নিয়ে আলোচনা
অনেক সময় দেখা যায়, ডায়েটেশিয়ানের পরামর্শ নিয়ে ডায়েট শুরু করার পর ব্যক্তিকে বিভিন্ন জন বিভিন্ন পরামর্শ দিয়ে বিভ্রান্ত করছে। এতে যে ডায়েট করে সে লক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়তে পারে এবং ডায়েট করা বাদ দিয়ে আগের জায়গায় ফিরে যেতে পারে।
সময়মত ডায়েটের ফলোআপ না করা
ডায়েটের পরামর্শ নিয়ে একটি ডায়েট এক মাসের জন্য মানার পরে ফলোআপের জন্য অনেকেই আর ডায়েটেশিয়ানের কাছে যান না। এতে ওজন কিছুটা কমে থেমে যায়। আর এতে অনেকে নিরাস হয়ে ডায়েট ছেড়ে দেয়। অন্যদিকে ওজন না কমার হতাশায় সরে আসে ডায়েট থেকে। এতে ডায়েট আর ঠিকঠাকমতো করা হয়ে উঠে না।
দুর্বলতা ডায়েটের বড় বাধা
ডায়েটের আগে শারীরিক পরীক্ষা বিশেষ করে পুষ্টি পরিমাপকগুলো পরীক্ষা না করিয়ে নিলে অথবা অতিরিক্ত কম পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করার কারণে অল্প কিছু ওজন কমার পরই অনেকে দুর্বল হয়ে যায়। তখন শরীর আর সায় দেয় না ডায়েট করার। দুর্বল হয়ে গেলে পরিবারও আপনাকে বাধা দিবে ডায়েট করতে। এতে আপনার আর ডায়েট করা হয়ে উঠবে না।
একই ডায়েট দিনের পর দিন অনুসরণ করা
নিজের স্বরচিত ডায়েট অথবা ডায়েটেশিয়ানের করে দেয়া একটা ডায়েট যদি দীর্ঘ সময় ধরে করে যেতে থাকেন, তা আপনার শরীরে পুষ্টির ঘাটতি তৈরি করবে। এতে আপনার ত্বক ও চুলের ক্ষতি হবে। আর এই ক্ষতি মানতে না পেরে আপনি ডায়েট ছেড়ে আবার আগের জায়গায় ফিরে যেতে পারেন।
এভাবে অনেকে ডায়েট শুরু করার পর কোনো না কোনো কারণে এটি আর কাজ করে না। তাই ডায়েটেশিয়ানের পরামর্শ মেনে ডায়েট করা এবং ফলোআপে থাকা প্রয়োজন।
পাইলসের সমস্যায় অনেকেই কষ্ট পান। এটি গুরুতর রোগ হলেও অনেকেই অবহেলা করেন। যদি প্রথমদিকেই পাইলসের সমস্যায় চিকিৎসা নেওয়া হয়, তাহলে…
এই গরমে সুস্থ থাকতে ডাবের পানি পান করার বিকল্প নেই। এতে নানা ধরনের পুষ্টিগুণ আছে। এছাড়া মিষ্টি স্বাদের ডাবের পানি…
পাইলস খুব পরিচিত একটি সমস্যা। বিশেষ করে ৪৫ থেকে ৬৫ বয়সী মানুষেরা এই রোগে বেশি ভুগে থাকেন। এছাড়া অন্যান্য বয়সীদের…
আইস বাথ বা বরফ পানি দিয়ে গোসল করেন অনেকেই। তীব্র গরমে অনেকেই ক্রায়োথেরাপিতে ডুব দিচ্ছেন। বরফ বা কনকনে ঠান্ডা পানিতে…
তীব্র তাপপ্রবাহ বা গরমের অনেক পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া শরীরে দেখা যায়। তাই এ সময় সুস্থ থাকতে সূর্যের আলো ও তাপ এড়িয়ে চলার…
ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য বিভিন্ন সরকারি স্কলারশিপের পাশাপাশি নানাবিধ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের তরফে বিভিন্ন প্রকার বেসরকারি স্কলারশিপ কার্যকর করা হয়েছে। আর…