আবহাওয়ার বদলে বসন্ত মানেই এখন দিনে গরম, রাতে ঠাণ্ডা। মৌসুম বদলের এই সময়ে শিশুদের ঠাণ্ডা লাগা ঘরে ঘরের সমস্যা।
এই সময় বাচ্চাদের সর্দি-কাশি সমস্যা থেকে বাঁচানোর জন্য দরকার সচেতনতা। সাথে দেখে নেওয়া যাক ঘরোয়া কিছু সমাধান-
এখনও বাজারে মিলছে কড়াইশুঁটি ও ব্রকোলির মতো সব্জি, সঙ্গে এই সময় বাজারে মেলে হরেক রকমের শাক ও কন্দ-জাতীয় সব্জিও। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে লেটুস, পার্সলে থেকে গাজর, মূলার মতো সব্জি অত্যন্ত কার্যকর। তা ছাড়া নাশপাতি, আঙুর, কলা প্রভৃতি ফলও শরীর সুস্থ রাখতে ও রোগ দূরে রাখতে অত্যন্ত কার্যকর।
শরীর ভালো রাখতে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম। মোবাইল, ল্যাপটপের বাইরে বেরিয়ে ঘণ্টাখানেক খেলাধুলা করতে পারলে অনেক চনমনে থাকবে শরীর।
যেহেতু দিন আর রাতের তাপমাত্রার তারতম্য অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে এই সময়, তাই চেষ্টা করুন সন্তানের পোশাক নির্বাচনে যেন পরিমিতি বজায় থাকে। বেশি ভারী পোশাক বা বেশি হাল্কা পোশাকে সমস্যা দেখা দিতে পারে এই সময়।
কোভিড কিছুটা কমলেও শরীর জীবাণুমুক্ত রাখার অভ্যাস অপরিহার্য। কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই শিশুদের সে খেয়াল থাকে না। কাজেই সন্তানের পরিছন্নতার দ্বায়িত্ব নিতে হবে মা-বাবাকেই। সতর্ক থাকলে অনেক ক্ষেত্রেই এড়ানো যায় বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ।
সকালে উঠে মৌরি ভেজানো পানি পান করে অনেকেই দিন শুরু করেন। মূলত পেট পরিষ্কার করতে এর উপর ভরসা রাখেন অনেকে।…
সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ চা বা কফিতে চুমুক না দিলে যেন শরীর ও মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে না।…
শীত শেষে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে এরই মধ্যে। প্রায় সব ঘরেই দিন-রাতে চলছে ফ্যান বা এসি। ঋতু পরিবর্তনের এ সময়…
শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে প্রোটিনের বিকল্প নেই। আপনি যদি নির্বিঘ্নে কাজ করতে চান, তাহলে পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে।…
পেশিতে টান ধরার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কখনো ঘুমের মধ্যে কিংবা কখনো হাঁটতে গিয়ে বা আড়মোড়া ভাঙতে গিয়ে হঠাৎই পেশি শক্ত…
নারীরা মানসিকভাবে পুরুষদের চেয়ে অনেক বেশি জটিলতা ভোগ করেন। শারীরিক সমস্যার মতো মানসিকভাবেও জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে ভেঙে পড়েন…