ডায়াবিটিসের রোগীদের যে কোনও ফল খাওয়াই শরীরের জন্য ক্ষতিকর বিষয়টি এমন না। তবে এটা সত্য যে কিছু ফল রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। যেমন আম, লিচু, কলার মতো ফল যা জিআই ইন্ডেক্সের উপর দিকের তালিকায় পড়ে। এই ফলগুলো অবশ্যই এড়িয়ে চলা উচিত। কিন্তু তা বলে সব ফলই ক্ষতিকর এমন ভাবারও কারণ নেই।
আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন’এর মতে অনেক ফলে এমন কিছু উপকারি ভিটামিন এবং ফাইবার রয়েছে যা টাইপ টু ডায়াবেটিস দূরে রাখতে সাহায্য করবে। ডায়াবেটিস থাকলে যেসব ফল কোন ভয় ছাড়াই খেতে পারবেন চলুন জেনে নেওয়া যাক।
১। নাশপাতি: অনেকেই মনে করেন, নাশপাতির কোনও গুণ নেই। কিন্তু সেটা ঠিক নয়। নাশপাতিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা খাবার তালিকায় রাখা আবশ্যক। ফ্রুট স্যালাদ বানালেও অবশ্যই তাতে নাশপাতি রাখবেন।
২। আপেল: এখন সারা বছরই কোনও না কোনও জাতের আপেল পাওয়া যায়। আপেলের গুণাগুণ নিয়ে আলাদা করে বলার কিছু নেই। এতেও প্রচুর ফাইবার রয়েছে। একটি আপেল খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরাও থাকবে। ফাইবারের পাশাপাশি কিছু পরিমাণে ভিটামিন সি’ও রয়েছে এই ফলে।
৩। কিউই: কিউইয়ে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও ভিটামিন সি। ডায়াবেটিস রোগীর জন্য অনেক উপকারী এই ফল।
৪। পিচ: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য পিচ ফল দারুণ উপকারি। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে এবং শরীরের বিপাক হার বাড়াতে সাহায্য করে পিচ। যদি সকালে স্মুদি খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে দই বা ঘোলের সঙ্গে কয়েকটি পিচের টুকরো, সামান্য দারচিনি গুঁড়ো এবং অল্প আদা দিয়ে স্মুদি বানাতে পারেন।
৫। জাম বা অন্য বেরি: জামে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে যা শরীরের পক্ষে খুব ভাল। স্ট্রবেরি বা চেরিও খেতে পারেন। তবে যাই খান না কেন দেখে নিন বাড়তি চিনি মেশানো রয়েছে কিনা।
শরীরের কোনো স্থানে ঠিকমতো রক্ত চলাচল করতে না পারলে ওই অংশের কোষগুলো প্রাণ হারাতে শুরু করে। মাথাতেও এই ঘটনা ঘটতে…
স্বাস্থ্যের উন্নতি থেকে শুরু করে মুখের ব্রণের মতো সমস্যা দূর করে তাই একে উপকারিতার স্টোরহাউজ বলা হয়। বলছি আমলকির কথা।…
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…
তীব্র গরমে বড়দের পাশাপাশি হাঁসফাঁস করছে ছোটরাও। এ সময় শিশুদের কীভাবে সুস্থ রাখবেন তাই এখন বড় প্রশ্ন, প্রত্যেক মা-বাবার জন্য়।…