কর্মস্থলে আপনার পছন্দমতো সব কাজ করা উচিত নয়। কিছু কাজ রয়েছে, যা আপনার সহকর্মীদের যথেষ্ট বিরক্তির কারণ হবে। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন ১০টি কাজ। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফোর্বস।
১. মোবাইল ফোনে জোরে কথাবার্তা বলা কর্মস্থলে অন্যদের বিরক্তির কারণ হতে পারে। তাই কথাবার্তা বলার সময় অন্যদের বিরক্তির বিষয়টি মাথায় রাখা উচিত। এক্ষেত্রে আপনার যদি কথাবার্তা জোরে না বললে সমস্যা হয় তাহলে একটু হেঁটে করিডর বা অন্য কোনো স্থানে চলে যান। কথাবার্তা শেষ করে আসুন।
২. সশব্দে খাওয়া, চা-কফি পান করা কিংবা এ ধরনের কাজ করা অন্যদের বিরক্তির কারণ হতে পারে। এতে কাজেরও ব্যাঘাত ঘটা স্বাভাবিক। এ কারণে কর্মস্থলে যদি খেতেই হয় তাহলে নিঃশব্দে খান।
৩. আপনার দেহের গন্ধও অন্যদের বিরক্ত করতে পারে। আপনি যদি বাইরে গিয়ে ঘর্মাক্ত হয়ে আবার কর্মক্ষেত্রে আসেন তাহলে সতর্ক হয়ে যান। ভালোভাবে হাতমুখ ধুয়ে দেহের গন্ধ দূর করে তবেই বসুন।
৪. ফোনে তর্ক-বিতর্ক যাই হোক না কেন, আপনার আশপাশের কর্মীরা যেন তাতে বিরক্ত না হয় সেজন্য মনোযোগী হোন।
৫. ডেস্কে বসে আপনি যদি নেইল পলিশ ব্যবহার করেন কিংবা তা তোলার জন্য কেমিক্যাল ব্যবহার করেন তাহলে তার গন্ধ সম্পর্কে সাবধান। এগুলো অন্যদের বিরক্ত করতে পারে। এছাড়া রূপচর্চার অন্য কোনো উপাদান অন্য কর্মীদের যেন বিরক্ত করতে না পারে সেজন্য সতর্ক হোন।
৬. একজন সহকর্মীর সঙ্গে আলাপ করতে করতে অন্যদের বিরক্ত করা উচিত নয়। এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে অন্য সহকর্মী কোনো গুরুত্বপূর্ণ কাজও করতে পারে।
৭. মিটিংয়ে দেরি করে যাওয়া যেমন বিরক্তিকর তেমন দেরি করে গিয়ে আপনি যদি পুরনো আলোচ্য বিষয়গুলো জানতে চান তাহলে তা আরও বিরক্তিকর।
৮. অন্য সহকর্মীদের আর্থিক অবস্থা নিয়ে আলোচনা করা যেমন উচিত নয় তেমন নিজের অর্থবিত্ত নিয়েও আলোচনা করা উচিত নয়।
৯. কর্মক্ষেত্রে খাবার খাওয়ার সময় অন্য সবাইকে বাদ দিয়ে একজন সহকর্মীকে দাওয়াত দেওয়া উচিত নয়। এটি অন্যদের বিরক্তির কারণ হতে পারে।
১০. কর্মস্থলে আপনার নিজস্ব ধর্মবিশ্বাস যেমন নিজের মাঝেই রাখতে হবে তেমন অন্যান্য বিষয়ে বিশ্বাসও নিজের মনে রাখতে হবে। রাজনৈতিক আলোচনাও ক্ষতিকর হওয়ায় তা বাদ দিতে হবে।
অনেকেই খাবার খাওয়ার সময় অনেকটাই খেয়ে ফেলেন। তবে পেট ভরে খাবার খাওয়া কিন্তু শরীরের জন্য ভালো নয়। বিশেষ করে এই…
শরীরের কোনো স্থানে ঠিকমতো রক্ত চলাচল করতে না পারলে ওই অংশের কোষগুলো প্রাণ হারাতে শুরু করে। মাথাতেও এই ঘটনা ঘটতে…
স্বাস্থ্যের উন্নতি থেকে শুরু করে মুখের ব্রণের মতো সমস্যা দূর করে তাই একে উপকারিতার স্টোরহাউজ বলা হয়। বলছি আমলকির কথা।…
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…