সবজি হিসেবে মিষ্টি কুমড়া অত্যন্ত জনপ্রিয়। প্রচুর পরিমাণে স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে এতে। চিকিৎসকরাও অনেক সময় মিষ্টি কুমড়া খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে এর শাকও স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারি। সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিন দিন এই শাক খাওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
কুমড়া শাক খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, চোখের সমস্যাসহ অনেক অনেক রোগ থেকে মুক্তি মেলে। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক মিষ্টি কুমড়া শাকের উপকারিতা-
ত্বক উজ্জ্বল করে
ভিটামিন-এ ও সি-সমৃদ্ধ কুমড়ো ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। সেই সঙ্গে ভালো থাকে চুলও।
নতুন মায়েদের সুস্থতায়
শরীরের প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি সরবরাহ করে বলে যেসব মা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান, তাদের জন্যও কুমড়া শাক খুব উপকারী।
আয়রনের ঘাটতি কমায়
কুমড়া পাতায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। আর এই উপাদানটি দেহে রক্তের অভাব হতে দেয় না। নারী ও শিশুদের মধ্যে আয়রনের ঘাটতি বেশি থাকে। তাদের খাদ্যতালিকায় এই পাতা রাখতে পারেন।
ক্ষত সারায়
কুমড়া পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি রয়েছে, যা ক্ষত সারাতে বেশ কার্যকর। শারীরিক কোনো আঘাত বা অভ্যন্তরীণ সমস্যা রোধে এই শাক বেশ উপকারী।
দাঁত ও হাড় মজবুত করে
কুমড়া শাক দাঁত ও হাড় মজবুত করতেও সহায়তা করে। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার কুমড়া শাকের তরকারি, স্যুপ বা কুমড়া পাতার রস খেতে পারেন। এতে চোখে কম দেখার সমস্যা দূর হবে এবং ছানির মতো সমস্যাও প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।
রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে
প্রোটিন-সমৃদ্ধ কুমড়া শাক রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী। এছাড়া এই শাক খেলে রক্তের কোলেস্টেরলও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
সকালে উঠে মৌরি ভেজানো পানি পান করে অনেকেই দিন শুরু করেন। মূলত পেট পরিষ্কার করতে এর উপর ভরসা রাখেন অনেকে।…
সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ চা বা কফিতে চুমুক না দিলে যেন শরীর ও মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে না।…
শীত শেষে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে এরই মধ্যে। প্রায় সব ঘরেই দিন-রাতে চলছে ফ্যান বা এসি। ঋতু পরিবর্তনের এ সময়…
শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে প্রোটিনের বিকল্প নেই। আপনি যদি নির্বিঘ্নে কাজ করতে চান, তাহলে পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে।…
পেশিতে টান ধরার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কখনো ঘুমের মধ্যে কিংবা কখনো হাঁটতে গিয়ে বা আড়মোড়া ভাঙতে গিয়ে হঠাৎই পেশি শক্ত…
নারীরা মানসিকভাবে পুরুষদের চেয়ে অনেক বেশি জটিলতা ভোগ করেন। শারীরিক সমস্যার মতো মানসিকভাবেও জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে ভেঙে পড়েন…