শিং মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ জানেন কি? না জানা থাকলে জেনেনিন বিস্তারিত ভাবে

Written by News Desk

Published on:

শিং মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ প্রচুর। শিং মাছকে আবার জিওল মাছ বলে অনেকই চিনে থাকেন। শিং মাছের পুষ্টিগুণ অনেক থাকায় এই মাছের চাহিদা ব্যাপক।শিং মাছকে রুগীর খাদ্য হিসাবে অনেকেই জেনে রাখে।জিওল মাছ নিয়মিত খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কয়েকগুন বৃদ্ধি পায়। শিং মাছের দেহ লম্বা ও চাপা আকৃতি হয়ে থাকে।এ মাছের মাথা ক্ষুদ্রাকৃতির, দৃঢ়ভাবে চাপা এবং পাতলা ত্বক দ্বারা আবৃত থাকে। শিং মাছের উপকারিতা আমাদের শরীরের জন্য প্রচুর। এতে বিভিন্ন ধরনের উপাদান রয়েছে যা আমাদের শক্তি বৃদ্ধি করে। জেনে নিয় শিং মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ।

শিং মাছের পুষ্টিগুণঃ শিং মাছের পুষ্টিগুণ অন্যান্য যে কোন মাছের তুলনায় অনেক বেশি।শিং বা জিওল মাছ খেতে অনেক সুস্বাদু।এই মাছে আয়রন ও ক্যালসিয়ামের মতো খনিজ উপাদানের পরিমাণ অসেক বেশি। শিং মাছের পুষ্টিগুণ জেনে নিয়।প্রতি ১০০ গ্রাম শিং মাছে ২২ দশমিক ৮ গ্রাম প্রোটিন ,২ দশমিক ৩ মিলিগ্রাম আয়রন, ৬৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম আছে।

শিং মাছের উপকারিতাঃ শিং মাছের উপকারিতা প্রর্যাপ্ত। সাধাধনত এ মাছ বিভিন্ন ভাবে রান্না করে খাওয়া যায়। তবে এ মাছের ঝোল রান্না রোগীর খাদ্য হিসাবে কাজ করে।এই মাছে প্রচুর পরিমানে আয়রন রয়েছে। আয়রন আমাদের শরীরের বিভিন্ন কাজে অগ্রনী ভূমিকা পালন করে। শরীরে রক্ত স্বপ্লতা দেখা দিলে অনেক ডাক্তার রোগীকে শিং মাছ খাওয়ার পরামর্শ প্রদান করে থাকে। এছাড়া জিওল মাছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম রয়েছে। আর ক্যালসিয়াম আমাদের হাড় ও দাতের জন্য উপকারি উপাদান।

ক্যালসিয়াম হাড় মজবুত শক্ত ও দৃঢ় করে যা আমরা শিং মাছ থেকে অতি সহজে পেতে পারি।যে সব রোগী ক্যালসিয়ামে ভূগসেন তারা নিয়মিত শিং মাছ খেলে এই ক্যালসিয়ামের ঘারতি পূরন হবে। নিয়মিত শিং মাছ খেলে কফ, মায়ের দুধ ও শক্তি বাড়ায় এবং শরীরের বাত কমায়।কোন মা সন্তান প্রসবের পরে বুকের দুধ কম হলে তারা শিং মাছ খেতে পারেন।এতে বুকের দুধ বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভবনা থাকে।নিয়মিত শিং মাছ খেলে শরীর রোগমুক্ত থাকবে।পরিশেষে বলা যায় শিং মাছের উপকারিতা অনেক।rs

Related News