বায়ুদূষণসহ বিভিন্ন ধরণের মেকআপ পণ্যের ব্যবহার ত্বকের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে দেয় সহজেই। এ কারণে ত্বকের পরিচর্যায় প্রয়োজন প্রাকৃতিক ও উপকারী উপাদান। এমন উপাদানের মাঝে চন্দন কাঠের গুঁড়া অন্যতম। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে ত্বকের যত্নে সবচেয়ে মূল্যবান উপাদান হিসেবে ধরা হয় চন্দন কাঠের গুঁড়াকে। দেখে নিন ত্বকের যত্নে চন্দনের চারটি ভিন্ন ব্যবহার।
১. কয়েক ফোটা নারিকেল তেলের সঙ্গে চন্দন গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। শুষ্ক ত্বকে এই পেস্টটি আর্দ্রতা প্রদানে সাহায্য করবে। মুখের ত্বক এই মিশ্রণটির প্রলেপ দিয়ে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে নিতে হবে।
২. তৈলাক্ত ত্বকের জন্য লেবুর রস ও চন্দন গুঁড়া মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে। লেবুর রস ও চন্দন গুঁড়া মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখের ত্বকে ম্যাসাজ করে ৮-১০ মিনিট রেখে দিতে হবে। এরপর কুসুম গরম জলে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। এতে করে ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণের সমস্যা অনেকখানি কমে আসবে।
৩. মুখের ত্বকে ব্রণের সমস্যা খুবই কমন। এক্ষেত্রে চন্দন গুঁড়ার ব্যবহার দারুণ কাজে আসবে। গোলাপজল ও চন্দন গুঁড়া একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। এই পেস্টটি ত্বকের ব্রণযুক্ত স্থানের উপর প্রয়োগ করে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। শুকিয়ে আসলে জলে র সাহায্যে ধুয়ে নিতে হবে।
৪. ত্বকের গভীর থেকে পরিষ্কার করতে এবং ত্বকের মরা চামড়া ভালোভাবে তুলে ফেলতে চাইলে চন্দনের ফেসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে। এর জন্য এক টেবিল চামচ চন্দন গুঁড়া, দুই টেবিল চামচ চটকে নেওয়া পাকা পেঁপে একসাথে মিশিয়ে পুরো মুখে ৫-৮ মিনিট ম্যাসাজ করতে হবে। ম্যাসাজ শেষে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে মুখের ত্বক ধুয়ে নিতে হবে।rs
কর্মব্যস্ত জীবনে কমবেশি সবাই এখন রেডিমেড খাবারের উপর নির্ভরশীল। এ কারণে বেশিরভাগ খাবারই এখন প্যাকেটজাত করে বিক্রি করা হয়। প্রায়…
গরমে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। একই সঙ্গে বাড়ে মৃতের সংখ্যাও। আজ ১৬ মে জাতীয় ডেঙ্গু দিবস। ডেঙ্গু…
ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হলেও তা মানতে নারাজ ধূমপায়ীরা। আবা ধূমপানের অভ্যাসও ছাড়া বেশ মুশকিল। ধূমপান ছাড়তে কতজনই না কত…
অতিরিক্ত ওজনে যারা ভুগছেন সামান্য ওজন ঝরতেই তারা খুশি হয়ে যান! তবে ডায়েট বা শরীরচর্চা ছাড়াও যদি হঠাৎ করে আপনার…
দেশে আবারও বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। তাই এখন কারো জ্বর হলেই ঘরের সবাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন ডেঙ্গু ভেবে। ডেঙ্গু জ্বর একটি…
মশা কমবেশি সবাইকেই কামড়ে থাকে। তবে কারও কারও একটু বেশিই কামড়ায়! এর কারণ কী জানেন? আসলে মশা কাকে বেশি আক্রমণ…