যেকোন বয়সে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। করোনাকালে এই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি আরো বাড়ছে। ৫০ এর নিচে যাদের বয়স মূলত তাদের হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাপনে এমন কিছু অভ্যাস আছে যা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। চলুন সে বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক।
সারাদিন বসে থাকা:
করোনাকালে বাড়িতে বসে কাজ করার জন্য দীর্ঘ সময় এক জায়গায় বসে থাকা হয়। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে, যারা ৫ ঘণ্টা বা এর বেশি সময় এক জায়গায় বসে কাজ করে তাদের হার্ট ফেইলিওরের প্রবণতা দ্বিগুণ হয়।
অতিরিক্ত মদ্যপান:
অনেক বেশি অ্যালকোহল খেলে ব্লাড প্রেশার বেড়ে যায় এবং এ থেকে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে,অবেসিটি হয়। আর এইসব কারণে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
অতিরিক্ত লবণ:
অতিরিক্ত সোডিয়াম শরীরের জন্য ক্ষতিকর যা থেকে হার্টের রোগ হতে পারে। এজন্য বাড়তি লবণ খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। প্যাকেটজাত স্যুপ, প্যাকেটজাত মাংস খাওয়া, ফ্রোজেন ফুড,চিপস খাওয়া বাদ দিতে হবে।
ফ্লসিং না করা:
অনেকেই ফ্লসিং এর মাধ্যমে দাঁতের ভিতরের খাবারের কণা বের করেন না। ভালো ভাবে দাঁত ফ্লস না করলে ব্যাকটেরিয়া থেকে দাঁতের রোগ হয়। আর এই রোগ থেকে পরে হৃদরোগ হয়।
নিজেকে কম বয়স্ক ভাবা:
৩০ বছর যাদের বয়স তারা অনেকেই ভাবেন তাদের হার্ট অ্যাটাকের কোন সম্ভাবনা নেই। এজন্য খাওয়ার দাওয়ার বিষয়েও বিশেষ নজর দেন না আবার ব্যায়ামও করেন না। এতে করে হুট করেই সমস্যা দেখা দেয়। এ বয়সে হার্ট অ্যাটাক হবেনা এমন কোন কথা নেই।
পর্যাপ্ত না ঘুমানো:
আপনি সারাদিন কাজ করার পর যদি রাতে ভালোভাবে না ঘুমান তাহলে আপনার হার্ট ভালোভাবে কাজ করবে না। এজন্য রাতে অবশ্যই পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।
মুখের ভেতরে ঘা হওয়ার সমস্যায় কমবেশি সবাই ভোগেন। ভিটামিন স্বল্পতার কারণেই মাউথ আলসারের সমস্যা বেশি দেখা যায়। তবে এই সমস্যাকে…
সকালে উঠে মৌরি ভেজানো পানি পান করে অনেকেই দিন শুরু করেন। মূলত পেট পরিষ্কার করতে এর উপর ভরসা রাখেন অনেকে।…
সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ চা বা কফিতে চুমুক না দিলে যেন শরীর ও মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে না।…
শীত শেষে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে এরই মধ্যে। প্রায় সব ঘরেই দিন-রাতে চলছে ফ্যান বা এসি। ঋতু পরিবর্তনের এ সময়…
শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে প্রোটিনের বিকল্প নেই। আপনি যদি নির্বিঘ্নে কাজ করতে চান, তাহলে পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে।…
পেশিতে টান ধরার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কখনো ঘুমের মধ্যে কিংবা কখনো হাঁটতে গিয়ে বা আড়মোড়া ভাঙতে গিয়ে হঠাৎই পেশি শক্ত…