বাচ্চাদের চোখের সমস্যা এখন একটা বড় বিষয়। জন্মের পরই বেশিরভাগ বাচ্চার চোখে এখন মোটা চশমা দেখা যায়। বাচ্চার চোখের এই সমস্যা সমাধানের জন্য তাকে ঘরে নয়, মাঠে খেলতে নিয়ে যান।বাচ্চা একটু দুষ্টুমি করলেই তার হাতে মোবাইল ফোন ধরিয়ে দেন অভিভাবকরা। বাচ্চাদের ঠান্ডা রাখার একমাত্র ওষুধ হল মোবাইল ফোন। এটি পেলেই প্রায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেয় তারা। যার জন্যই কম বয়সে তাদের চোখের বারোটা বেজে যায়। তাই সন্তানের চোখ ভালো রাখতে তাকে ফোন দেওয়া বন্ধ করুন। আর মাঠে খেলতে পাঠান তাকে। এর পাশাপাশি কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখুন…
ডিভাইস ফ্রি সময়: ছোটো থেকেই সন্তানের মধ্যে একটা অভ্যেস তৈরি করুন। যেমন, বাড়িতে এমন একটা সময় বেছে নিন যখন কেউ কোনও ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসে হাত দিতে পারবে না। তবে সেই সময়টা এমন বেছে নিন যখন আপনাদের তেমন একটা ফোন করতে হয় না। তখন বই পড়া, ঘর পরিষ্কার, বাগান তৈরি, রান্না করা এই সব কাজ করতে পারেন। যতটা পারবেন বাচ্চাকে বাইরের কাজে ব্যস্ত করে দিন। আর ছোটো থেকে এই সময়টা বেছে দিলে তার ফোন নেওয়ার অভ্যেসও তৈরি হবে না।
পিকনিকে যান: ছুটির দিনে পিকনিক করতে পারেন। তেমন কিছুই না। ছুটির দিনে কোথাও একটা ঘুরতে যান। বা রোজ ব্যস্ততার মধ্যে ডাইনিং টেবিলে বসে খাবার খান। তাই ছুটির দিনে তার পরিবর্তে বাড়ির ব্যালকনি বা ছাদে বসে খেতে পারেন। এছাড়া বাড়ির সামনে কোনও বাগান থাকলে সেখানে বসেও খেতে পারেন। এতে পিকনিকের একটা আমেজ তৈরি হবে। যা আপনাদেরও একঘেয়েমি কাটিয়ে দেবে। আর বাচ্চার চোখের পক্ষেও ভালো।
আউটডোর গেমস: এখন বাড়ির সামনে বাগান প্রায় নেই বললেই চলে। ফলে বাচ্চাদের খেলার জায়গাও পাওয়া যায় না। তেমন হলে বাচ্চাকে কোনও ক্লাবে ভরতি করে দিতে পারেন। আর তাছাড়া বাড়িতে ছাদ থাকলে সেখানে ছোট্ট একটা বাগান বানিয়ে নিন। বাগান সাজাতে বাচ্চাকে সাহায্য করতে বলুন। দেখবেন বাচ্চারা গাছের সঙ্গে নিজেকে একাত্ম করতে পারবে। আর পরিবেশ সম্পর্কে তাদের ধারণাও স্পষ্ট হবে। সেই বাগানের মধ্যে বাচ্চার খেলার একটা জায়গা তৈরি করুন। বাচ্চার বন্ধুদেরও সেখানে আসতে বলতে পারেন। এছাড়া আউটডোর গেমস খেলাতে পারেন।
সব সময় ফোনে খেলা করলে কী হয় তা বাচ্চাকে বোঝান: বাচ্চাকে বলুন যে সব সময় ফোন নিয়ে ঘাঁটার ফলে কী হয়। গল্পের ছলে তাদের বার বার এই কথা মনে করিয়ে দিন। দেখবেন ভয় দেখাতে দেখাতে তারও ফোন নিয়ে খেলার অভ্যেস চলে যাবে। বাচ্চার বেডরুমে টিভি রাখবেন না অনেক অভিভাবকই সন্তানের বেডরুমে একটি টিভি লাগিয়ে রাখেন। সেখানে বাচ্চারা ভিডিও গেম খেলে। কিন্তু, সেটা একেবারেই ঠিক নয়। এর থেকে বাচ্চাদের টিভি দেখার নেশা বেড়ে যায়। তাই ঘরের পরিবর্তে ড্রয়িং রুমে টিভি লাগান। প্রয়োজনে আপনারাও নিজেদের ঘরে লাগাবেন না। যতটা সম্ভব বাড়ির বাইরে বাচ্চাকে নিয়ে যান।rs
অতিরিক্ত ওজনে যারা ভুগছেন সামান্য ওজন ঝরতেই তারা খুশি হয়ে যান! তবে ডায়েট বা শরীরচর্চা ছাড়াও যদি হঠাৎ করে আপনার…
দেশে আবারও বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। তাই এখন কারো জ্বর হলেই ঘরের সবাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন ডেঙ্গু ভেবে। ডেঙ্গু জ্বর একটি…
মশা কমবেশি সবাইকেই কামড়ে থাকে। তবে কারও কারও একটু বেশিই কামড়ায়! এর কারণ কী জানেন? আসলে মশা কাকে বেশি আক্রমণ…
ভিটামিন শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই ভিটামিন শুধু যে হাড়ের স্বাস্থ্যই ভালো রাখে তা কিন্তু নয়। বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ থেকেও…
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা বেশ মুশকিল। যদিও সঠিক জীবনযাত্রা ও শরীরচর্চার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এমনকি এর থেকে মুক্তিও মেলে।…
সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘুম অধিক জরুরি। এ কারণেই প্রতিদিন নির্দিষ্ট কয়েক ঘণ্টা সবাইকে ঘুমাতে হয়। ঘুমানোর ফলেই শরীরে মেলে বিশ্রাম। শুধু…