তিনদিন খালি পেটে ভেজা কিশমিশ খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতা। কিশমিশ ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। কিশমিশ ভেজানো জল রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
প্রতিদিন কিশমিশ ভেজানো জল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও অ্যাসিডিটি সমস্যা দূর করে এবং হার্ট ভালো থাকে। এ ছাড়া নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরল।
কিশমিশে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, আয়রন, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার।
ভেজানো কিশমিশ খাওয়ার উপকারিতা-
১. উচ্চরক্তচাপের সমস্যায় ভুগলে খালি পেটে প্রতিদিন কিশমিশ ভেজানো জল খেতে পারেন। এতে থাকা পটাসিয়াম উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
২. রক্তস্বল্পতা পূরণে ভেজানো কিশমিশ খেতে পারেন। এতে থাকা আয়রন হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ায় এবং তামা যা রক্তে লাল রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে।
৩. ভেজানো কিশমিশ হজম শক্তি বাড়ায়। প্রতিদিন রাতে এক গ্লাস জলে কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন ভোরে সেই কিশমিশ খান।
৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খান ভেজানো কিশমিশ। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৫. শরীরকে দূষণমুক্ত করতে প্রতিদিন কিশমিশ খান। সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খেলে শরীর বিষমুক্ত হবে।
৬. নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য কমবে। এ ছাড়া পেটের সমস্যায় ভুগলে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ভেজানো কিশমিশ খান।rs
অতিরিক্ত ওজনে যারা ভুগছেন সামান্য ওজন ঝরতেই তারা খুশি হয়ে যান! তবে ডায়েট বা শরীরচর্চা ছাড়াও যদি হঠাৎ করে আপনার…
দেশে আবারও বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। তাই এখন কারো জ্বর হলেই ঘরের সবাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন ডেঙ্গু ভেবে। ডেঙ্গু জ্বর একটি…
মশা কমবেশি সবাইকেই কামড়ে থাকে। তবে কারও কারও একটু বেশিই কামড়ায়! এর কারণ কী জানেন? আসলে মশা কাকে বেশি আক্রমণ…
ভিটামিন শরীরের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই ভিটামিন শুধু যে হাড়ের স্বাস্থ্যই ভালো রাখে তা কিন্তু নয়। বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ থেকেও…
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা বেশ মুশকিল। যদিও সঠিক জীবনযাত্রা ও শরীরচর্চার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এমনকি এর থেকে মুক্তিও মেলে।…
সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘুম অধিক জরুরি। এ কারণেই প্রতিদিন নির্দিষ্ট কয়েক ঘণ্টা সবাইকে ঘুমাতে হয়। ঘুমানোর ফলেই শরীরে মেলে বিশ্রাম। শুধু…