ব্রণ মূলত ত্বকের একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগবিশেষ। এর বড় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে- ভীতি, দুশ্চিন্তা ও বিষণ্ণতা উদ্রেক, আত্মবিশ্বাস কমে যাওয়া ও মানসিক অবসাদগ্রস্ততা তৈরি হওয়া। এই ব্রণ অনেক সময় মানুষকে আত্মহত্যার পথেও টেনে নেয়। বয়ঃসন্ধিকালে লিঙ্গ নির্বিশেষে টেস্টোস্টেরন এর মত অ্যান্ড্রোজেন বৃদ্ধির ফলে ব্রণ হতে পারে। ত্বকের উপর তৈলাক্ত গ্রন্থির মাত্রার উপর ব্রণ হওয়া নির্ভর করে।
ব্রণ যেখানেই হোক যে কারণেই হোক- এ নিয়ে দুঃশ্চিন্তা দুর্ভাবনা করা যাবে না। মনে রাখতে হবে, একটি একটি নিরাময়যোগ্য রোগ। ডাক্তারি পরামর্শ কিংবা একটি ঘরোয়া সচেতনতাই ব্রণ থেকে মানুষকে মুক্ত রাখতে পারে।
আপনি দেখতে অনেক সুন্দর। আশপাশের আর দশটি মেয়ের চেয়ে আপনার রূপের দ্যুতি বহুগুণ বেশি। আপনার রূপ আকর্ষণীয়। রূপের আবেদনে আপনি অতুলনীয়া। কিন্তু তাতে লাভ! মুখ যখন ঢেকে গেছে ব্রণে তখন রূপের সৌন্দর্য কে দেখে। কেইবা ব্রণ থেকে মুক্তি উপায় বাতলে দিতে পারে।
কারও পরামর্শ নেয়ার কি বিশেষ দরকার আছে? না, নেই। আপনি এখন থেকে নিয়মিত প্রতিদিনের অভ্যেসগুলোর প্রতি নজর রাখুন।
প্রধানত ব্রণবিহীন ত্বকের জন্য ৫টি বিষয় মাথায় রাখুন:
প্রতিদিন ফেসওয়াশ ব্যবহার: মুখে ব্রণ শুধু ময়লাজনিত কারণেই হয় না। তবে মুখের ময়লা, মরা চামড়া, বাড়তি তেল ও মেকআপ পরিষ্কার করবে এমন কোন ফেসওয়াশ নিয়মিত ব্যবহার করুন। নিয়মিত মুখ পরিষ্কার রাখলে ব্রণের প্রাদুর্ভাব কমে যায়।
মুঠোফোনটি পরিষ্কার রাখুন: সারাক্ষণ হাতে নিচ্ছেন আপনার মোবাইলটি। কিন্তু তাতেও জীবাণু লেগে থাকতে পারে। গবেষণায় দেখা যায়- বাথরুমের চাইতেও বেশি জীবাণু পাওয়া যায় নিত্য ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে। মোবাইল ফোনটি কিছুক্ষণ পরপর পরিষ্কার কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করুন। নইলে ত্বকের সংস্পর্শে ব্রণের সংক্রমণ ঘটতে পারে।
বারবার মুখে হাত দিয়ে ঘষবেন না: এমন অভ্যেস অনেকেরই আছে। কারণে অকারণে মুখে হাত দিয়ে ঘষাঘষি করেন। কোনও কিছু লিখা কিংবা পড়ার সময় কিংবা কোনও মুভি দেখতে বসে নিজের অজান্তেই গালে হাত দিয়ে বসে থাকেন অনেকেই। দ্রুত এ অভ্যেস ত্যাগ করুন।
বিছানার চাদর প্রতিদিন বদলান: খালি চোখে হয়তো ময়লা দেখা যায় না। অনেকেই ময়ল যেন কম চোখে পড়ে এজন্য বাজারে গিয়ে কালো কিংবা অন্য রঙয়ের চাদর কিনেন। কিন্তু সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। রাতে ঘুমানোর সময় আপনার ময়লা চাদর আপনার নাকেমুখে স্পর্শ লাগে। অতএব তিন-চার দিন পরপর বিছানার চাদর পরিবর্তন করুন।
নিয়মিত চুলে শ্যাম্পু করুন: কোনও অজুহাত দেয়া চলবে না। ব্রণ থেকে মুক্ত থাকতে ও নিজের রূপের সৌন্দর্যকে আরও দ্যুতিময় করতে চুলের যত্ন আবশ্যক। তারচেয়েও বড় কথা বাতাসের সঙ্গে মিশে অনেক সময় জীবাণু আটকে থাকে চুলে। অনেকেই বারবার হাত দিয়ে চুল ঠিক করেন। সেই হাতটি আবার মুখেও ঘষেন। সেখান থেকে ব্রণের জন্ম হতে পারে। তাই শ্যাম্পুটা করুন নিয়মিত।
ডায়াবেটিস একটি মারাত্মক রোগ, যা সারা বিশ্বে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। দুর্ভাগ্যবশত ডায়াবেটিসের কোনো প্রতিকার নেই। ডায়াবেটিসের কারণে রক্তে শর্করার পরিমাণ…
দাঁত বা মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। এর অর্থ হলো, আপনি পাইওরিয়া বা দাঁত-মাড়ি সংক্রমণে ভুগছেন। তবে জেনে…
নখের বিভিন্ন সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। তার মধ্যে নখের ইনফেকশন অন্যতম। এক্ষেত্রে নখ অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। নখ কালো হতে পারে…
দুপুরে ভরপেট খাওয়ার পর বিছানায় গা এলিয়ে দেন অনেকেই। যাকে বলা হয় ভাতঘুম। দুপুরের ঘুমের মধ্যে অনেকেই শান্তি খুঁজে পান।…
সন্তান লালন-পালন করা সহজ কাজ নয়। তাদের ভবিষ্যৎ গড়তে কখনো কখনো কঠোর হতে হয় আবার কখনো ভালোবাসা দিয়ে তাদের মন…
স্ট্রোক শুধু বয়স্কদেরই নয়, বরং তরুণদের মধ্যেও হতে পারে যখন তখন। চিকিৎসকদের মতে, স্ট্রোক আক্রান্তকে যত তাড়াতাড়ি হাসপাতালে নিয়ে যেতে…