প্রিয়জনের কাছে যদিও কোনো কথা গোপন করা ঠিক নয়; তবুও কিছু কথা আছে যা না বলাই ভালো। হয়তো আপনি খুশি মনে আবেগের বশবর্তী হয়ে প্রিয়জনকে কোনো কথা বলে ফেললেন! এরপর সে কীভাবে বিষয়টি নিবে সেটাই সবচেয়ে বড় বিষয়।
ছোট বিষয় থেকেও এক সময় বড় ধরনের অশান্তি হতে পারে। পরিস্থিতি যখন হাতের বাইরে বেরিয়ে যায়, তখনই সম্পর্কে ভাঙন। তাই প্রিয়জনকে কোনো কথা বলার আগে দুইবার ভাবুন। কিছু কথা আছে যেগুলো না বললো সম্পর্ক টিকে থাকবে খুব সহজে। জেনে নিন কোন কথাগুলো বরবেন না-
>> সঙ্গীকে সবসময় জেরা করা বন্ধ করুন। মিনিটে মিনিটে প্রেমিক বা প্রেমিকাকে একেবারেই জিজ্ঞেস করবেন না, কোথায় যাচ্ছে, কার সঙ্গে কথা বলছে ইত্যাদি। যদি দুজনের মধ্যে ভালোবাসা থাকে; তাহলে এসব বিষয় তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। অনেকেই এসব বিষয় বোরিং হিসেবে নিয়ে থাকেন।
>> বর্তমান প্রেমিক কিংবা স্বামীর সঙ্গে মোটেও পুরোনো প্রেম নিয়ে আলোচনা করবেন না। পুরোনো প্রেমিকের সঙ্গে তুলনাও করবেন না। এতে সম্পর্কে সমস্যা আরও বাড়বে।
>> প্রিয়জনের পরিবারের সদস্যরাও যেন আপনার কাছে প্রিয় হয়। প্রেমিক বা প্রেমিকার মা-বাবাকে অবশ্যই সম্মান করুন। যদি তাদের প্রতি কোনো কারণে রাগ বা অভিমান থাকে; তবুও প্রিয় মানুষটির কাছে প্রকাশ করবেন না। এতে ভুল বোঝাবুঝি বাড়তে পারে।
>> সঙ্গী বন্ধু-বান্ধবের দিকে কখনোই খারাপ নজরে তাকাবেন না। ভুলেও যদি কাউকে ভালো লেগে বসে, সেক্ষেত্রে কী ঘটবে? তা মাথায় রাখুন। ভুলেও কখনো সঙ্গীকে তার বন্ধু-বান্ধবীকে ভালো লাগার কথা জানাবেন না।
>> আপনি যদি সম্পর্কের ভবিষ্যত নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকেন, অর্থাৎ সম্পর্কটা টিকবে কি-না সেই চিন্তা সবসময় মাথায় ঘুরে? তাহলে ভুলেও এসব নিয়ে প্রিয়জনের সঙ্গে আলোচনায় যাবেন না। এতে সম্পর্ক দুর্বল হবে।
>> সম্পর্ক সুস্থ ও সজবুত রাখতে দুজন একটু দুরত্ব বজায় রাখুন৷ ব্যক্তিগত জিনিসগুলো থাকুক একেবারেই ব্যক্তিগত৷ অযথা প্রিয় মানুষের ফোন ঘাঁটবেন না৷ কৌতুহল চেপে রেখে বন্ধুদের কথাও বেশি জিজ্ঞাসা না করাই ভালো৷
>> মনে রাখবেন, সম্পর্ক কখনো বেঁধে রাখা যায় না। দরকার ছাড়া দেখা, কথা না বলাই ভালো। এতে আকর্ষণ আরও বাড়ে। কারণ প্রিয়জনকে মিস করলেই প্রেম বেড়ে যায় দ্বিগুণ।
শরীরের কোনো স্থানে ঠিকমতো রক্ত চলাচল করতে না পারলে ওই অংশের কোষগুলো প্রাণ হারাতে শুরু করে। মাথাতেও এই ঘটনা ঘটতে…
স্বাস্থ্যের উন্নতি থেকে শুরু করে মুখের ব্রণের মতো সমস্যা দূর করে তাই একে উপকারিতার স্টোরহাউজ বলা হয়। বলছি আমলকির কথা।…
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…
তীব্র গরমে বড়দের পাশাপাশি হাঁসফাঁস করছে ছোটরাও। এ সময় শিশুদের কীভাবে সুস্থ রাখবেন তাই এখন বড় প্রশ্ন, প্রত্যেক মা-বাবার জন্য়।…