সম্পর্ক সব সময় একই গতিতে চলে না। সে তার পর্যাপ্ত রসদ না পেলে একটা সময় চলার ছন্দ হারাতে শুরু করে। যেকোনো সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে দুই পক্ষকেই সমান আগ্রহী, সমান যত্নবান হতে হয়। আপোস, পরস্পরের পছন্দ-অপছন্দের সঙ্গে মানিয়ে নেয়া, সব সময় পাশে থাকা, সমর্থন যোগানো- এসবকিছুই একটি সম্পর্কের চালিকাশক্তি। তবুও অনেক শক্ত বাঁধনও ধীরে ধীরে আলগা হয়ে যায়, ভেঙে যায় সম্পর্ক। এক্ষেত্রে দায়ী হতে পারে দুজনই। তবে মেয়েদের কিছু ভুলের কারণেও ভেঙে যেতে পারে সম্পর্ক-
সঙ্গীর কাছে লুকানো: সঙ্গী মানেই মন খুলে গল্প করতে পারা, সবকিছু বলে দেয়া। হতে পারে তা টাকাপয়সা সংক্রান্ত, পরিবারের কোনো সমস্যা কিংবা পুরনো সম্পর্ককে ঘিরে। সঙ্গীর কাছে কিছুই লুকাবেন না। আপনি যদি ইচ্ছে করে কোনো কথা লুকিয়ে যান বা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য দেন, তাহলে পরস্পরের মধ্যে অবিশ্বাস জন্মাতে পারে। আর পরবর্তীতে তাই আপনাদের সম্পর্কের ভিতটাকেই নড়বড়ে করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট!
কথা বন্ধ করা: যেকোনো সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে আলোচনা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। তাই সম্পর্কে কোনো সমস্যা দেখা দিলে চুপ না থেকে কথা বলুন। কথা বন্ধ করে থাকলে সমস্যার সমাধান তো হবেই না, উলআটে আরও জটিল হতে পারে পরিস্থিতি। যত বড় ঝামেলাই হোক না কেন, খোলাখুলি কথা বলার রাস্তাটা কখনও বন্ধ করবেন না।
জীবনকে সিনেমা ভাবা: প্রিয় মানুষের কাছে নানকিছু প্রত্যাশা থাকে আমাদের। তাই বলে জীবনটাকে সিনেমা ভেবে স্বামীর কাছে অবাস্তব সব প্রত্যাশা করে বসবেন না যেন! স্বামী সিনেমার নায়কের মতো আপনাকে ভালোবাসবেন, প্রতি পদে আপনার জন্য হাজির থাকবেন, এ সব ভাবলে আপনার ধাক্কা খাওয়া কেউ আটকাতে পারবে না! আকাশকুসুম না ভেবে বাস্তবের মাটিতে পা রেখে প্রত্যাশা করুন।
স্বামী সম্পর্কে খারাপ কথা বলা: কয়েকজন মেয়ে একত্রিত হলেই যার যার স্বামীর সম্পর্কে নিন্দা করার স্বভাব আছে কিছু মেয়ের। এটি সম্পর্কের সবচেয়ে খারাপ দিক। স্বামীর কোনো কাজ পছন্দ না হলে সরাসরি তার সঙ্গেই কথা বলুন। সেটা না পারলে মেনে নিন। নিজের বান্ধবী বা আত্মীয়দের কাছে স্বামীর নামে নিন্দা করবেন না। স্বামী জানতে পারলে আপনাদের সম্পর্ক দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে, পাশাপাশি যেসব আত্মীয় বা বন্ধুর কাছে আপনি স্বামীর সম্পর্কে খারাপ কথা বলেছেন তারাও আপনাকে করুণার চোখে দেখবেন।
পুরোনো রাগ পুষে রাখা: রাগ যত দ্রুত ভুলে যাওয়া যায়, ততই ভালো। সেখানে পুরনো রাগ পুষে রাখলে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন আপনিই। একটা বিষয় নিয়ে ঝগড়া চলছিল, হঠাৎ করে আপনি পাঁচ বছরের পুরোনো একটা তিক্ততার প্রসঙ্গ তুললেন, এমন করলে কিন্তু খুব মুশকিল! তাহলে উনিও পুরোনো কথা তুলবেন এবং সেটা আপনার পক্ষে বা আপনাদের সম্পর্কের পক্ষে মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়!
গরম আবহাওয়ায় ঘাম হওয়া স্বাভাবিক। তবে শীতেও অতিরিক্ত ঘাম কিন্তু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবেও…
শরীরে কোনো রোগ বাসা বেঁধেছে কি না, তার ইঙ্গিত আগে থেকেই দেয় শরীর। তবে অনেকেই তা টের পান না, আবার…
পানির অপর নাম জীবন। দৈনিক পর্যাপ্ত পানি না পান করলে শরীরে দেখা দেয় পানিশূন্যতা। যা শারীরিক বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।…
সকালের নাস্তা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর উপরই সারাদিন শরীরের শক্তি নির্ভর করে। সকালে পুষ্টিকর খাবারে পেট ভরালে সারাদিন অ্যানার্জি…
ওজন কমাতে চাইলে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর রাখতে হবে। এর পাশাপাশি শরীরচর্চাও জরুরি। তবে ওজন কমাতে খাবার ৭০ শতাংশ আর…
গরমে হাঁসফাঁস করছে সবাই। এমন তাপপ্রবাহের মধ্যে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে অনেকেই নানা ধরনের পানীয়ে চুমুক দিচ্ছে। তবে কোমল পানীয় থেকে…