মাইগ্রেন এমনই এক যন্ত্রণার নাম যার কষ্ট শুধু ভুক্তভূগীরাই জানেন। মাথার অস্বাভাবিক যন্ত্রণা, বমি ও হাত-পা অবশ হয়ে যাওয়া সাধারণত মাইগ্রেনের উপসর্গ। অনেকের আবার এই ব্যথার প্রকোপে জ্বরও এসে যায়। খিদে কমে যাওয়া, যন্ত্রণা থেকে অবসাদ সবই হানা দিতে পারে এই ব্যথা থেকে।
ওষুধ না খেয়ে কিছু উপায় অবলম্বন করলেও এই ব্যথা থেকে দূরে থাকা যায়। মাইগ্রেনের আক্রমণ শুরু হলেও হাতের কাছে ওষুধ না থাকলে এই সব উপায়ে আরাম মিলবে সহজেই।
মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই একটা ভিজে তোয়ালে মিনিট দশেকের জন্য ফ্রিজে রাখুন। তারপর ওই ঠান্ডা তোয়ালে মাথায় ও চোখের উপর রেখে দিন। ধীরে ধীরে কমবে মাইগ্রেনের ব্যথা।
চন্দনকাঠের সঙ্গে জল মেশান। চন্দন খুব ঠান্ডা। এই মিশ্রণের প্রলেপ লাগান কপালে। তারপর ঘরের আলো নিভিয়ে বিশ্রাম নিন। সহজেই কমবে ব্যথা।
অল্প ব্যথা হলে অন্ধকার ঘরে ঘুমনোর চেষ্টা করুন। আলোর প্রভাবে এই ব্যথা বাড়ে।
মাইগ্রেন থাকলে সারা বছরই খুব বেশি ফোন ঘাঁটা, টিভি দেখা বা চোখের উপর চাপ পড়ে এমন কাজ করবেন না।
কম্পিউটারের সামনে বসে দীর্ঘক্ষণ কাজ করার অভ্যাস থাকলে মাঝে মাঝেই উঠুন। চোখে জল দিন। এমন চশমা ব্যবহার করুন যাতে চোখের উপর চাপ না পড়ে।
হাই প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ হলো একটি ক্রনিক রোগ। অর্থাৎ দীর্ঘদিন ধরে এই রোগ থাকে। পাশাপাশি এর কারণে শরীরের অন্যান্য…
ছোট্ট সোনামনির হাতে কমবেশি সবাই মোবাইল তুলে দেন কোন না কোনো সময়। তবে কিছু সময়ের জন্য মোবাইল দেখা এক সময়…
ক্যানসারের নাম শুনলেই কমবেশি সবাই আঁতকে ওঠেন। কঠিন এই ব্যাধি থেকে বাঁচতে সচেতনতা জরুরি। ক্যানসার রোগের আগাম খবর পেতে সারা…
হাঁপানি, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্টজনিত রোগ ও অন্যান্য শ্বাসনালির সংক্রমণজনিত রোগ তীব্র আকার ধারণ করলে নেবুলাইজার ব্যবহার করা হয়। রোগী যখন ইনহেলারের…
গরমে অতিরিক্ত ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। ফলে বারবার পানি পিপাসা লাগা স্বাভাবিক। আর এ সময় প্রচুর পরিমাণ…
দিনে বেশ কয়েকবার চায়ের কাপে চুমুক না দিলে অনেকেরই দিন কাটে না। বিভিন্ন ধরনের চায়ের মধ্যে মসলা চায়ের স্বাদও যেমন…