সাদা সরু চালের গরম ধোঁয়া ওঠা ভাত। ভুর ভুর করে গন্ধ ওঠা ঘি। সঙ্গে আলুসেদ্ধ বা মাছভাজা। চোখ, নাক, জিভ-সবেরই রসনাতৃপ্তি। বাড়িতে ঘি না থাকলে অনেকে আবার কাজ সারেন মাখনেই। গরম গরম মাখন ভাত। সেটাও অমৃত। কিন্তু, আমাদের শরীরের জন্য স্বাদের পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে স্বাস্থ্যটাও। ঘি না মাখন, আমাদের শরীরের জন্য কোনটা বেশি স্বাস্থ্যকর? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
ঘি হল আনপ্রসেসড ফ্যাট। ঘিয়ে থাকে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন A। মাখনে ভিটামিন A থাকে না। প্রতি ১০০ গ্রাম মাখন থেকে পাওয়া যায় ৭১৭ কিলোক্যালোরি শক্তি। সঙ্গে ৫১ শতাংশ স্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ৩ গ্রাম ট্রান্স ফ্যাট। অন্যদিকে ১০০ গ্রাম ঘি থেকে পাওয়া যায় ৯০০ কিলোক্যালোরি শক্তি। ঘিয়ে ৬০ শতাংশ স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকলেও কোনও ট্রান্স ফ্যাট থাকে না।
তুলনা করলে দেখা যায়, মাখনের থেকে সামান্য বেশি হলেও ঘিয়ের উপকারিতা বেশি। ঘি বেশি স্বাস্থ্যকর।
শীতকালে শিশুর প্রতি নিতে হয়ে বাড়তি যত্ন। ঠান্ডা আবহাওয়া শিশুর কোমল শরীরে প্রভাব ফেলে। এ সময় শিশুরা জ্বর, ঠান্ডা, কাশি,…
ডায়াবেটিস একটি মারাত্মক রোগ, যা সারা বিশ্বে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। দুর্ভাগ্যবশত ডায়াবেটিসের কোনো প্রতিকার নেই। ডায়াবেটিসের কারণে রক্তে শর্করার পরিমাণ…
দাঁত বা মাড়ি থেকে রক্ত পড়ার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। এর অর্থ হলো, আপনি পাইওরিয়া বা দাঁত-মাড়ি সংক্রমণে ভুগছেন। তবে জেনে…
নখের বিভিন্ন সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। তার মধ্যে নখের ইনফেকশন অন্যতম। এক্ষেত্রে নখ অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। নখ কালো হতে পারে…
দুপুরে ভরপেট খাওয়ার পর বিছানায় গা এলিয়ে দেন অনেকেই। যাকে বলা হয় ভাতঘুম। দুপুরের ঘুমের মধ্যে অনেকেই শান্তি খুঁজে পান।…
সন্তান লালন-পালন করা সহজ কাজ নয়। তাদের ভবিষ্যৎ গড়তে কখনো কখনো কঠোর হতে হয় আবার কখনো ভালোবাসা দিয়ে তাদের মন…