চুমু খাওয়ার ৭টি বিশেষ উপকারিতা জেনেনিন

Written by News Desk

Published on:

চুমু এক মিষ্টি অনুভূতির নাম। দুজন মানুষের পারস্পারিক ঘনিষ্ঠতার বহিঃপ্রকাশ হলো চুমু। অনেক না বলা কথা, অনেক আবেগ প্রকাশ পায় এর মাধ্যমে। সাম্প্রতিক গবেষণা জানাচ্ছে চুমু খাওয়ার নানা স্বাস্থ্যকর দিক রয়েছে! কী সেগুলো? চলুন জেনে নেয়া যাক-

উদ্বেগ কমাতে
চুমু খাওয়ার মুহূর্তেই মস্তিষ্কের কর্টিসলের (স্ট্রেস হরমোন) মাত্রা কমে যায়। তাই প্রবল মানসিক অশান্তির মুহূর্তে প্রেমিককে চুমু খেলে অনেকটা শান্ত লাগে।

দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষায়
চুমু খেলে সত্যিই আপনার দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। সঙ্গীকে চুমু খাওয়ার সময় পরস্পরের লালা মিশে যায় এবং তাতেই দাঁত, মাড়ি আর মুখের সার্বিক স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।

মন ভালো থাকে
ভালোবাসার মানুষকে চুমু খেলে তো মন ভালো থাকবেই! আসলে পরস্পরের ঘনিষ্ঠ হওয়ার সময় শরীরে একগুচ্ছ হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়। অক্সিটোসিন, ডোপামাইন আর সেরোটোনিন নামের এই সব হরমোন আপনাকে মানসিক দিক থেকে চাঙ্গা করে তোলে এবং পার্টনারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতাও বাড়িয়ে দেয়।

রক্তচাপ কমায়
চুমু খাওয়ার সময় হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়, শরীরের শিরা আর ধমনীগুলো প্রসারিত হয়, তাতে শরীরে রক্ত স্বচ্ছন্দে প্রবাহিত হতে পারে এবং রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

মুখের ব্যায়াম
চুমু খাওয়ার সময় আপনার মুখের ৩০টি পেশি সচল হয়ে ওঠে। ফলে মুখের একধরনের ব্যায়াম হয়ে যায়। পাশাপাশি চুমু খেলে প্রতি মিনিটে ২৬ ক্যালরি পর্যন্ত খরচ হতে পারে। কাজেই জিমে যাওয়ার উপকারিতা পাবেন চুমু খেয়েই, ভাবতে পারেন।

বয়সের ছাপ কমায়
চুমু খেলে মুখে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, ফলে কোলাজেন উৎপাদনও বাড়ে। কাজেই মুখের ত্বক টানটান, সতেজ থাকে। কাজেই যত পারেন চুমু খান, সুস্থ থাকুন।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
ডিপ কিসের সময় পার্টনারের মুখের লালার সঙ্গে আপনার মুখের লালা মিশে যায়। ফলে আপনার শরীর নতুন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সঙ্গে পরিচিত হয়। কাজেই স্বাভাবিকভাবেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

Related News