ঘুম আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। প্রাপ্তবয়স্ক একজন সুস্থ মানুষের দৈনিক ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। তবে সবার ক্ষেত্রে এই ঘুমের সময় এক নয়। বয়সভেদে ঘুমের সময়ে ভিন্নতা থাকে।
নবজাতক : নবজাতক শিশুদের জন্য দৈনিক ১৬ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।
টিনএজার : ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী কিশোর কিশোরীদের দৈনিক ৯ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি : একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির দৈনিক ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। কেউ কেউ মনে করে ৫ ঘণ্টার গাঢ় ঘুমও শরীরের জন্য যথেষ্ট।
গর্ভবতী নারী : গর্ভবতী নারীদের গর্ভধারণের প্রথম তিন মাস একটু বেশি ঘুম প্রয়োজন।
বিজ্ঞানীদের মতে, দিনের বেলায় যদি কারও বারবার ঝিমুনি আসে তবে বুঝতে হবে রাতে তার পরিমিত ঘুম হয়নি। অর্থাৎ, রাতে যতটুকু ঘুমালে আপনি দিনে সতেজ থাকবেন ততটুকু সময় ঘুমানো উচিত। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, ঘণ্টার পর ঘণ্টা ঘুমাবেন।
রাতের ১১টার মধ্যে ঘুমিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠবেন ৭টার মধ্যে।
গরম আবহাওয়ায় ঘাম হওয়া স্বাভাবিক। তবে শীতেও অতিরিক্ত ঘাম কিন্তু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে। বিভিন্ন রোগের লক্ষণ হিসেবেও…
শরীরে কোনো রোগ বাসা বেঁধেছে কি না, তার ইঙ্গিত আগে থেকেই দেয় শরীর। তবে অনেকেই তা টের পান না, আবার…
পানির অপর নাম জীবন। দৈনিক পর্যাপ্ত পানি না পান করলে শরীরে দেখা দেয় পানিশূন্যতা। যা শারীরিক বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।…
সকালের নাস্তা শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর উপরই সারাদিন শরীরের শক্তি নির্ভর করে। সকালে পুষ্টিকর খাবারে পেট ভরালে সারাদিন অ্যানার্জি…
ওজন কমাতে চাইলে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর রাখতে হবে। এর পাশাপাশি শরীরচর্চাও জরুরি। তবে ওজন কমাতে খাবার ৭০ শতাংশ আর…
গরমে হাঁসফাঁস করছে সবাই। এমন তাপপ্রবাহের মধ্যে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে অনেকেই নানা ধরনের পানীয়ে চুমুক দিচ্ছে। তবে কোমল পানীয় থেকে…