যে কেও রেগে গেলে তাদের মাথার ঠিক থাকে না।জীবনে ভালো-মন্দ অনেক বিষয়ই ঘটবে। রেগে গেলে তাই এড়িয়ে যাওয়া ভালো এমন কিছু বিষয় সম্পর্কে জেনে নিন –
তর্কে না জড়ানো : রেগে গেলে তর্কে না জড়ানোই ভালো। এতে পরিস্থিতি আরো জটিল বা ঘোলাটে হয়ে যেতে পারে। মনো বিশেষজ্ঞদের মতে, রেগে গেলে পরিস্থিতি আরো জটিল না করে তোলার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো, কথা বন্ধ করে দেয়া। এটি হতে পারে ১০ মিনিটের জন্য বা ১০ দিনের জন্য।
গাড়ি চালানো : রেগে থাকা অবস্থায় গাড়ি চালানো বেশ ভয়ঙ্কর বলে মনে করেন মনোবিদরা। গবেষণায় দেখা যায়, রেগে গাড়ি চালালে দুর্ঘটনা ঘটার ঝুঁকি বেশি থাকে। রেগে থাকলে আমরা আক্রমণাত্বক হয়ে যাই। আর এ আক্রমণাত্বক মনোভাব দুর্ঘটনা ঘটায়।
ঘুমাতে যাওয়া : রাগান্বিত অবস্থায় ঘুমাতে যাবেন না। জার্নাল অব নিউরোসাইন্সে প্রকাশিত একটি গবেষণার ফলাফলে এই তথ্য জানানো হয়। ঘুমাতে গেলে নেতিবাচক আবেগগুলো পুনরায় শক্তিশালী হয়। এটি বেশি ঘটে আবেগপ্রবণ মানুষের ক্ষেত্রে। ঘুম আমাদের জেগে থাকার সময় পাওয়া তথ্যগুলো প্রক্রিয়া ও সংহত করতে সাহায্য করে বলেই এমনটা ঘটে বলে মত গবেষকদের।
সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘুম অধিক জরুরি। এ কারণেই প্রতিদিন নির্দিষ্ট কয়েক ঘণ্টা সবাইকে ঘুমাতে হয়। ঘুমানোর ফলেই শরীরে মেলে বিশ্রাম। শুধু…
রক্তের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর অনেকেই জানতে পারেন হিমোগ্লোবিনের ঘাটতিতে ভুগছেন তিনি। এ সমস্যায় কমবেশি সবাই ভুগে থাকেন। তবে ক্রমশ…
অনেকেই ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে চিনি খাওয়া এড়িয়ে চলেন। আবার বেশি চিনি খাওয়া রক্তে শর্করা বাড়িয়ে দিয়ে নানান রোগের সৃষ্টি…
কান শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এক অঙ্গ। তবুও বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই অঙ্গটি নিয়ে উদাসীনতা দেখা যায়। গোসল করতে গিয়ে কানে পানি ঢুকে…
বয়স বাড়তেই বাবা-মা সন্তানের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। আর সন্তানেরও উচিত এ সময় বাবা-মায়ের প্রতি বিশেষ যত্নশীল হওয়া। বিশেষ করে…
গোসলের সময় কমবেশি সবাই সাবান ব্যবহার করেন। যাতে ত্বকে জমে থাকা ময়লা বা জীবাণু ধুয়ে যায়। তবে প্রতিদিন ত্বকে সাবান…