শীতকালীন সবজির মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফুলকপি। যা পুষ্টিগুণে অনন্য। যদিও বর্তমানে বছরের অন্যান্য সময়েও এই সবজিটির দেখা মেলে, তবে শীতকাল মানেই টাটকা ফুলকপি। এই সময় এর স্বাদ বেড়ে যায় দ্বিগুণ। ফুলকপি ছোট-বড় সবারই খুব পছন্দের। তবে সবসময় একভাবে রান্না ফুলকপি খেতে একঘেয়েমি লাগে।
তাই স্বাদ পাল্টাতে এবার ফুলকপি রাঁধুন ভিন্ন পদ্ধতিতে। এতে ফুলকপি খাওয়ার আনন্দ আরো বেড়ে যাবে। ভিন্ন স্বাদের এই রেসিপিটি হচ্ছে দই ফুলকপি। এটি একটি জনপ্রিয় রেসিপি। পছন্দের এই রেসিপিটি আপনি সহজেই বাড়িতে বানাতে পারবেন। এর জন্য সঠিক রেসিপিটি জানা থাকা জরুরি। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কীভাবে তৈরি করবেন দই ফুলকপি-
উপকরণ: ফুলকপি ১ টি, পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ চা চামচ, আদা বাটা ২ চা চামচ, টক দই ২ টেবিল চামচ, চিনি ২ চা চামচ, লবণ পরিমাণমতো, ঘি ১০০ গ্রাম, গরম মশলা গুঁড়া ১ চা চামচ।
প্রণালী: প্রথমে ফুলকপির ফুলগুলো ছোট ছোট করে কেটে নিন। এরপর ধুয়ে পরিষ্কার করে একটি পাত্রে রাখুন। একটি পাত্রে দই এবং কেটে রাখা ফুলকপি ভালো করে একসঙ্গে মাখিয়ে ২ ঘন্টা ঢাকা দিয়ে রেখে দিন। এরপর আঁচে কড়াই বসিয়ে কড়াইতে ঘি দিন। ঘি গরম হয়ে উঠলে পেঁয়াজ বাটা দিয়ে অল্প নেড়েচেড়ে রসুন বাটা, আদা বাটা, চিনি ও পরিমাণমতো লবণ দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়তে থাকুন। এরপর মশলাটি লালচে বাদামি রঙের হয়ে উঠলে দই মাখানো ফুলকপিগুলো দিয়ে ২ থেকে ৩ মিনিট রান্না করার পর পরিমাণমতো জল দিয়ে ফুলকপিগুলোকে সিদ্ধ হতে দিন। এবার ফুলকপিগুলো সিদ্ধ হয়ে গেলে নামানোর সময় গরম মশলা গুঁড়া ছড়িয়ে নামিয়ে নিন। এবার পরিবেশন করুন ভাতের বা রুটির সঙ্গে সুস্বাদু দই ফুলকপি।
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…
তীব্র গরমে বড়দের পাশাপাশি হাঁসফাঁস করছে ছোটরাও। এ সময় শিশুদের কীভাবে সুস্থ রাখবেন তাই এখন বড় প্রশ্ন, প্রত্যেক মা-বাবার জন্য়।…
তাপপ্রবাহে সবার মধ্যেই অস্বস্তি বেড়েছে। গরমে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ত্বকেও দেখা দেয় ঘামাচি, ফুসকুড়ি, ট্যানসহ নানা সমস্যা। তার মধ্যে…
কাজের ব্যস্ততা কিংবা আলস্যের কারণে অনেকেই দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অভ্যাস হতে পারে বিপজ্জনক। এই অভ্যাসের কারণেই…