হাসি হচ্ছে আবেগের বহিঃপ্রকাশ। এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন, যে জীবনে একবারও হাসেনি। মানুষের মন ভালো থাকলেই সে হাসিখুশি থাকে। এছাড়া আনন্দ, ভালোলাগা, খুশি এবং কোনো অর্জনের ফলে মানুষের মধ্যে যে পজিটিভ আবেগ সঞ্চারিত হয় তা ফুটে ওঠে হাসির মাধ্যমে। হাসা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
বলা হয়ে থাকে, মন ভালো রাখতে এবং সব সম্পর্ক সুন্দর রাখতে হাসির চেয়ে বড় ওষুধ আর হয় না।
তবে কিছু কিছু গবেষণায় অতিরিক্ত হাসির কুপ্রভাবের কথাও উল্লেখ রয়েছে। বিশেষ করে জোরে হাসির ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক অতিরিক্ত হাসি বা জোরে হাসার ফলে কী কী সমস্যা হতে পারে-
বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, সব হাসি স্বাস্থ্যের জন্য মঙ্গলকর বরং অট্টহাসি ডেকে আনতে পারে বিভিন্ন ধরনের দুর্ভোগ। হার্টের সমস্যা সহ বেশি হাসির কারণে দেখা দিতে পারে শ্বাসকষ্টও। তাছাড়াও জোরে হাসলে বেশি সংখ্যক জীবাণুও দূর অব্দি ছড়াতে পারে।
এছাড়াও হাসতে হাসতে মৃত্যুও ঘটতে পারে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, ফুসফুস অকেজো হওয়া, হার্নিয়ায় রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যাওয়া, স্ট্রোক, মস্তিষ্কের সূক্ষ্ম স্নায়ুতে চাপ এবং গেলাস্টিক সেইজারের কারণে হাসতে হাসতে মৃত্যু হতে পারে বলে জানান চিকিৎসকরা।
তবে এসব কথা যত ভয়ই দেখাক, হাসি বন্ধ করলে চলবে না। কারণ গবেষকদের মতে, হাসির ফলে ক্ষতির চেয়ে স্বাস্থ্যগত দিক থেকে লাভই বেশি। তাই প্রাণ খুলে হাসুন।
সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘুম অধিক জরুরি। এ কারণেই প্রতিদিন নির্দিষ্ট কয়েক ঘণ্টা সবাইকে ঘুমাতে হয়। ঘুমানোর ফলেই শরীরে মেলে বিশ্রাম। শুধু…
রক্তের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর অনেকেই জানতে পারেন হিমোগ্লোবিনের ঘাটতিতে ভুগছেন তিনি। এ সমস্যায় কমবেশি সবাই ভুগে থাকেন। তবে ক্রমশ…
অনেকেই ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে চিনি খাওয়া এড়িয়ে চলেন। আবার বেশি চিনি খাওয়া রক্তে শর্করা বাড়িয়ে দিয়ে নানান রোগের সৃষ্টি…
কান শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এক অঙ্গ। তবুও বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই অঙ্গটি নিয়ে উদাসীনতা দেখা যায়। গোসল করতে গিয়ে কানে পানি ঢুকে…
বয়স বাড়তেই বাবা-মা সন্তানের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। আর সন্তানেরও উচিত এ সময় বাবা-মায়ের প্রতি বিশেষ যত্নশীল হওয়া। বিশেষ করে…
গোসলের সময় কমবেশি সবাই সাবান ব্যবহার করেন। যাতে ত্বকে জমে থাকা ময়লা বা জীবাণু ধুয়ে যায়। তবে প্রতিদিন ত্বকে সাবান…