গর্ভাবস্থায় স্বাভাবিকের তুলনায় খিদে বেশি পায়। শুধু খিদেই নয়, হরমোন জনিত কারণে এই সময়ে স্বাদেরও পরিবর্তন হতে থাকে। তাই বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ার ইচ্ছে হয়। কিন্তু শরীরে যখন আরও একটি প্রাণ বেড়ে উঠছে, তখন ইচ্ছে করলেই যা খুশি তাই খাওয়া যায় না। এছাড়াও এমন কয়েকটি খাবার রয়েছে যেগুলি প্রসূতি অবস্থায় একেবারেই এড়িয়ে চলা উচিত।
আসুন এ বিষয়ে জেনে নেওয়া যাক:
# কাঁচা সবজি- কাঁচা সবজিতে বিভিন্ন ধরনের পোকা ও পরজীবী থাকে, যা পেটে গেলে মা ও শিশু দু’জনেরই ক্ষতি হতে পারে।
# কাটা ফল- রাস্তায় কাটা ফল বিক্রি হয়। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় এই ফল না খাওয়াই ভাল কারণ এতে ব্যাকটিরিয়া থাকে।
# চিংড়ি মাছ, স্কুইড বা অন্যান্য সি-ফুড এড়িয়ে চলাই ভাল।
# অর্ধেক সেদ্ধ করা ডিম- এমনিতে ডিমের হাফ বয়েল খেতে বেশ ভালই লাগে। কিন্তু গর্ভবতী অবস্থায় এই খাবার এড়িয়ে চলুন। এর থেকে মায়ের বিভিন্ন পেটের অসুখ হতে পারে। কেক, পুডিং জাতীয় যে সব খাবারে কাঁচা ডিম মেশানো হয়, তাও বাদ দিন।
# চিংড়ি- রেস্তোরাঁয় চিংড়ির কোনও পদ খাবেন না। স্বাদ ও গন্ধ বজায় রাখার জন্য অধিকাংশ দোকানে চিংড়ি ভাল করে রান্না করা হয় না। ভাল করে রান্না না করার ফলে বেশ কিছু ব্যাকটিরিয়া থেকে যায় যা থেকে পেটের সমস্যা হতে পারে। এ ছাড়া চিংড়ি থেকে অ্যালার্জির সমস্যা হয়। তাই এই সময়ে চিংড়ি মাছ, স্কুইড বা অন্যান্য সি-ফুড এড়িয়ে চলাই ভাল।
# অর্ধেক সেদ্ধ মাংস- মাংস অবশ্যই ভাল করে ধুয়ে সেদ্ধ করতে হবে। রান্নার আগে মাংস ঠিক করে সেদ্ধ না হলে ব্যাকটিরিয়া জনিত কারণে পেটের অসুখ হতে পারে।
# গর্ভাবস্থায় মদ্যপান একেবারেই বাদ দিন। মদ্যপান করলে তা মায়ের রক্ত থেকে শিশুর রক্তে অনায়াসে চলে যায়। শিশুর মস্তিষ্কে পর্যন্ত চলে যেতে পারে। এমনকি অতিরিক্ত মদ্যপান করলে গর্ভপাত পর্যন্ত হতে পারে।
# এমনিতে মৌরি ও মেথি শরীরের পক্ষে ভাল। কিন্তু গর্ভাবস্থায় এড়িয়ে যান এই দু‘টি জিনিস। মৌরি ও মেথিতে নির্দিষ্ট সময়ের আগে প্রসবের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
# কাঁচা দুধ খাবেন না। ভাল করে ফুটিয়ে গরম দুধ খান।
মুখের ভেতরে ঘা হওয়ার সমস্যায় কমবেশি সবাই ভোগেন। ভিটামিন স্বল্পতার কারণেই মাউথ আলসারের সমস্যা বেশি দেখা যায়। তবে এই সমস্যাকে…
সকালে উঠে মৌরি ভেজানো পানি পান করে অনেকেই দিন শুরু করেন। মূলত পেট পরিষ্কার করতে এর উপর ভরসা রাখেন অনেকে।…
সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ চা বা কফিতে চুমুক না দিলে যেন শরীর ও মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে না।…
শীত শেষে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে এরই মধ্যে। প্রায় সব ঘরেই দিন-রাতে চলছে ফ্যান বা এসি। ঋতু পরিবর্তনের এ সময়…
শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে প্রোটিনের বিকল্প নেই। আপনি যদি নির্বিঘ্নে কাজ করতে চান, তাহলে পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে।…
পেশিতে টান ধরার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কখনো ঘুমের মধ্যে কিংবা কখনো হাঁটতে গিয়ে বা আড়মোড়া ভাঙতে গিয়ে হঠাৎই পেশি শক্ত…