অপরাধী শনাক্তকরণে হাতের লেখা পরীক্ষার কথা তো সকলেরই জানা কিন্তু গবেষণা জানাচ্ছে নতুন এক চমকপ্রদ তথ্য। এবার নাকি হাতের লেখা দিয়েই চেনা যাবে অসুখ। এমন সাতটি রোগ আছে যা হাতের লেখার মাধ্যমে বোঝা যায়। হাতের লেখাই বলে দিতে পারবে আপনি সেই রোগে আক্রান্ত কিনা। দেখে নিন সেই ৭টি অসুখ যা অনায়াসেই আপনার হাতের লেখার মাধ্যমে প্রকাশ পায়।
অ্যালজাইমার: এটা হলো ভুলে যাওয়ার অসুখ। সাধারণত বয়স বাড়লে এটা হয়। এই রোগে আক্রান্তরা কাগজে লিখে বা মোবাইল ফোনে রিমাইন্ডার অপশন ব্যবহারের মাধ্যমে দরকারী কাজ মনে রাথে। এদের লেখা আয়তনে বেশ ছোট এবং আবদ্ধ হয়ে থাকে।
ব্লাড প্রেসার: ব্লাড প্রেসারের রোগীদের হাতের লেখা অন্যদের থেকে অনেকটা আলাদা হয়। অতিরিক্ত চিন্তা করার পর যদি ব্লাড প্রেসার বেড়ে যায় তাহলে হাতের লেখার খানিকটা পরিবর্তন দেখতে পাওয়া যায়।
সিজোফ্রেনিয়া: এই রোগীদের হাতের লেখা অন্যদের থেকে কিছুটা আলাদা হয়ে থাকে। গবেষকরা জানিয়েছেন, এই ধরনের রোগের ক্ষেত্রে মানসিক অবস্থার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গেই হাতের লেখার পরিবর্তন হয়।
গর্ভবতী: গবেষকরা জানিয়েছেন, ৭২ ঘণ্টা কাটার আগেই কোনো নারী গর্ভবতী কিনা তা জানতে পারা যায় তার হাতের লেখা দেখে। গর্ভবতী নারীর হাতের লেখায় ছোট হাতের ‘a’, ‘o’, ‘p’, ‘f’, ‘g’, ‘y’-এই অক্ষরগুলির পরিবর্তন দেখতে পাওয়া যায়।
ডাইলেক্সিয়া: ডাইলেক্সিয়া রোগীদের হাতের লেখা শৈশব থেকেই একটু অস্পষ্ট হয়ে থাকে। বাবা-মায়েরা শত চেষ্টা করার পরেও তাদের হাতের লেখার পরিবর্তন ঘটাতে পারে না। এই ধরনের রোগীদের ছোট হাতের ‘d’,’q’, ‘b’ এবং ‘p’-এর মধ্যে দ্বিধা থাকে।
বিষণ্ণতা: আনন্দ কিংবা বিষাদ দুটোই হাতের লেখার মধ্যে দিয়ে প্রকাশ পায়। কেউ যদি আনন্দে থাকে তাহলে তার হাতের লেখার মধ্যে একটা গতি থাকে। কিন্তু দুঃখে থাকলে তার গতি নষ্ট হয়ে যায়। আনন্দিত থাকার সময় ছোট হাতের ‘t’ এর মাথা অনেকটা প্রসারিত হয়ে থাকে। কিন্তু দুঃখের সময় তা ছোট হয়ে যায়। এরকম ক্ষেত্রে ছোট হাতের ‘i’-এর ডট এবং ‘f’, ‘t’-এর ক্ষেত্রে মাথার বারগুলি অন্যরকম হয়ে থাকে। এছাড়া ছোট হাতের a,n, o, w, g, p, y প্রভৃতি লেখার মধ্যেও কিছু পার্থক্য দেখা যায়।
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…
তীব্র গরমে বড়দের পাশাপাশি হাঁসফাঁস করছে ছোটরাও। এ সময় শিশুদের কীভাবে সুস্থ রাখবেন তাই এখন বড় প্রশ্ন, প্রত্যেক মা-বাবার জন্য়।…
তাপপ্রবাহে সবার মধ্যেই অস্বস্তি বেড়েছে। গরমে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ত্বকেও দেখা দেয় ঘামাচি, ফুসকুড়ি, ট্যানসহ নানা সমস্যা। তার মধ্যে…
কাজের ব্যস্ততা কিংবা আলস্যের কারণে অনেকেই দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অভ্যাস হতে পারে বিপজ্জনক। এই অভ্যাসের কারণেই…