বেশি লবণ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। এর ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে। তাছাড়া কিডনির নানা সমস্যাও হতে পারে এতে। কিন্তু সাধারণ লবণ আর খনিজ লবণের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। বিশেষ করে বিট লবণ অন্য লবণের চেয়ে কিছুটা হলেও বেশি উপকারী।
বিট লবণ কী?
হিমালয় বা তার পার্শ্ববর্তী এলাকার খনি থেকে এই লবণ পাওয়া যায়। এটি একপ্রকার খনিজ লবণ।এর মধ্যে নানা ধরনের খনিজ থাকে। সেগুলোর মধ্যে অনেকগুলোই শরীরের কাজে লাগে। বিশেষ করে এতে বিপুল পরিমাণ আয়রন থাকে। সেটি শরীরের নানা উপকার করে।
কীভাবে বিট লবণ ওজন কমাতে পারে?
বিট লবণের বেশকিছু উপাদান শরীরে জমা মেদ গলিয়ে দিতে পারে। তবে তার জন্য একটি বিশেষ ধরনের পানীয় বানাতে হয়। এই পানীয় আবার বেশি মাত্রায় খাওয়াও ভালো নয়। দেখে নিন, কীভাবে বানাবেন বিট লবণের পানীয়।
পানীয় তৈরির পদ্ধতি
কাচের বয়মে দুই চা চামচ বিট লবণ দিন। এমন পাত্র নেবেন, যেটির মুখ বন্ধ করে দিলে বাতাস চলাচল না করতে পারে। এবার এতে ৫০০ মিলিলিটার জলে ঢালুন। এবার জলেতে লবণটি গুলিয়ে দিন।
ঢাকনা বন্ধ করে রেখে দিন সারা রাত। সকালে সেই পাত্র থেকে দুই চা চামচ বিট লবণ গোলা জল একটি গ্লাসে নিন। বাকিটা হালকা গরম জলে দিয়ে ভর্তি করে দিন। এবার এই জলে খেয়ে ফেলুন।
এই জল যদি সকালে খালি পেটে খান, তাহলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন। সপ্তাহে দু’দিনের বেশি এই জল খাবেন না। তাহলে আবার অন্য সমস্যা হতে পারে। যাদের হাই ব্লাড প্রেসারের সমস্যা রয়েছে, তারা এই প্রক্রিয়ায় ওজন কমাতে যাবেন না। তারা ওজন কমানোর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা বেশ মুশকিল। যদিও সঠিক জীবনযাত্রা ও শরীরচর্চার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এমনকি এর থেকে মুক্তিও মেলে।…
সুস্বাস্থ্যের জন্য ঘুম অধিক জরুরি। এ কারণেই প্রতিদিন নির্দিষ্ট কয়েক ঘণ্টা সবাইকে ঘুমাতে হয়। ঘুমানোর ফলেই শরীরে মেলে বিশ্রাম। শুধু…
রক্তের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর অনেকেই জানতে পারেন হিমোগ্লোবিনের ঘাটতিতে ভুগছেন তিনি। এ সমস্যায় কমবেশি সবাই ভুগে থাকেন। তবে ক্রমশ…
অনেকেই ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে চিনি খাওয়া এড়িয়ে চলেন। আবার বেশি চিনি খাওয়া রক্তে শর্করা বাড়িয়ে দিয়ে নানান রোগের সৃষ্টি…
কান শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এক অঙ্গ। তবুও বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই অঙ্গটি নিয়ে উদাসীনতা দেখা যায়। গোসল করতে গিয়ে কানে পানি ঢুকে…
বয়স বাড়তেই বাবা-মা সন্তানের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। আর সন্তানেরও উচিত এ সময় বাবা-মায়ের প্রতি বিশেষ যত্নশীল হওয়া। বিশেষ করে…