অনেকেই রাস্তার কোলাহল কিংবা শব্দ এড়াতে কানে হেডফোন গুঁজে রাখেন। কেউ কেউ দিনের অনেকটা সময় কানে হেডফোন দিয়ে রাখেন।বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘ সময় হেডফোন ব্যবহারে নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। যেমন-
১. হেডফোন বা ইয়ারফোন ব্যবহার করলে সরাসরি অডিও কানে যায়। ৯০ ডেসিবেল বা তার বেশি মাত্রার আওয়াজ সরাসরি কানে গেলে শ্রবণে সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে চিরতরে শ্রবণ শক্তি হারাতে পারেন। দীর্ঘ সময় হেডফোনের ব্যবহার করতে হলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম দিতে ভুলবেন না। হেডফোন দিয়ে উচ্চ শব্দে গান শোনা ঠিক নয়।
২. ইয়ারফোন কারও সঙ্গে ভাগাভাগি না করাই ভালো। এতে সহজেই কানে সংক্রমণ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। অন্য কারও কান থেকে ব্যাকটেরিয়া সহজেই আপনার কানে সংক্রমিত হতে পারে।
৩. বেশিরভাগ হেডফোন এয়ার-টাইট ধরনের। এ কারণে কানে বাতাস প্রবেশ করতে পারে না। এতে ঝুঁকি থেকেই যায়।
৪. এক গবেষণায় দেখা গেছে, হেডফোনে দীর্ঘ সময় উচ্চ শব্দে গান শুনলে সেটা খোলার পরও কিছুক্ষণ ভালোভাবে কানে শোনা যায় না। এছাড়া একটানা ১৫ মিনিট ১০০ ডেসিবেলের বেশি মাত্রায় গান শুনলে বধির হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়।
শরীরের কোনো স্থানে ঠিকমতো রক্ত চলাচল করতে না পারলে ওই অংশের কোষগুলো প্রাণ হারাতে শুরু করে। মাথাতেও এই ঘটনা ঘটতে…
স্বাস্থ্যের উন্নতি থেকে শুরু করে মুখের ব্রণের মতো সমস্যা দূর করে তাই একে উপকারিতার স্টোরহাউজ বলা হয়। বলছি আমলকির কথা।…
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…
তীব্র গরমে বড়দের পাশাপাশি হাঁসফাঁস করছে ছোটরাও। এ সময় শিশুদের কীভাবে সুস্থ রাখবেন তাই এখন বড় প্রশ্ন, প্রত্যেক মা-বাবার জন্য়।…