ডায়াবেটিস এখন একটি কমন রোগ। ঘরে ঘরে মিলছে এই রোগী। তবে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। আপনি ইচ্ছে করলেই এই রোগটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন শুধু খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ ও ব্যায়ামের মাধ্যমে।
বিশেষজ্ঞদের মত, ডায়াবেটিসের প্রথম পর্যায়ে তা পুরোপুরি নির্মূল করা সম্ভব। যদি নিয়ম মেনে চলা যায় তাহলে নাকি মাত্র ৩০ দিনের মধ্যে কোনো ওষুধ ছাড়াই ডায়াবেটিসকে মাত করে দেয়া সম্ভব। কিছু ফল ও খাদ্য উপাদান রয়েছে যা শরীরে ইনসুলিনের উৎপাদন নিয়ন্ত্রণ করে শরীরে শর্করার পরিমাণ নামাতে সাহায্য করে। এই খাবারগুলো তারাও খেতে পারেন যাদের এখনো ডায়াবেটিস না হলেও পরিবারের সদস্যদের যদি ডায়াবেটিস আছে।
তাহলে আসুন দেখে নেয়া যাক সেই ১০ ম্যাজিক খাবার যা মাত্র ৩০ দিনে ডায়াবেটিসকে দেবে বাজিমাত।
গাজর: গাজরে বেটা ক্যারোটিন আছে। যা শরীরে ইনসুলিনের উদ্দীপন নিয়ন্ত্রণ করে। নিয়মিত খাওয়া গেলে মাত্র ৩০ দিনে ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
মাছ: মাছের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ থাকে। যা শরীরের ইনসুলিনের উৎপাদন কম করে। সপ্তাহে দুই দিন করে খেলেই যথেষ্ট।
অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েলের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে, যা শরীরের পক্ষে ভাল। শরীরে শর্করার পরিমাণ বাড়তে দেয় না। নিয়মিত অলিভ অয়েল খেলে শরীরে শর্করার পরিমান কমতে থাকে।
পাউরুটি: সাদা পাউরুটি অর্থাৎ যেটা ময়দা দিয়ে তৈরি হয় তা একেবারেই শরীরের উপযোগী নয়। তাই এই ধরনের পাউরুটিকে না বলুন। কিন্তু মাল্টি গ্রেন পাউরুটিতে হজমে কোনো সমস্যা হয় না । পাশাপাশি এতে ক্যালোরির পরিমাণও কম। যার ফলে আপনার ওজনও বাড়ে না এবং ডায়াবেটিসের সম্ভাবনাও কমে।
কমলালেবু: সপ্তাহে দুই দিন যদি কমলালেবু খেতে পারেন তাহলে মাত্র ৩০ দিনেই ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এতে প্রচুর পরিমাণে ফটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে। যা ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে।
আমন্ড: আমন্ড হল ডায়াবেটিস রোগীদের প্রিয়বন্ধু। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে। আমন্ড যদি প্রত্যেকদিন দুটি করেও খাওয়া যায় তাহলে ৩০ দিনেই হাতে নাতে ফল পাবেন।
গ্রিন টি: ক্যাটেচিন, ট্যানিন রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। আর গ্রিন টি এই উপাদানগুলোতে ভর্তি। দিনে দুইবার করে গ্রিন টি পান করুন। যদি ৩০ দিনে ডায়াবেটিসের হাত থেকে মুক্তি চান তাহলে এই সহজ উপায়টি অত্যন্ত উপযোগী।
বিনস: বিনস ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। কারণ একে একাধিক ধরনের ফটোনিউট্রিয়েন্ট থাকে যা শরীরের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে।
আপেল: আপেল শরীরে শর্করার পরিমাণেক আচমকা উত্থান-পতন নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার পরিমাণে স্থিতি আনতে সাহায্য করে। প্রত্যেকদিন একটা করে আপেল খান। ওটস ওটস পেটের মধ্যে উৎপাদিত পাচক উৎসেচক ও যে খাবার আমরা খাচ্ছি তার শর্করাজাত উপাদানের মধ্যে সেতু তৈরি করে। এর ফলে শরীরে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিক হয়।
তাপমাত্রার পারদ ৪০ এর নিচে নামছেই না। কাঠফাটা রোদে বেরোলে ত্বক পুড়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে সানস্ক্রিন ছাড়া বাইরে বের হওয়া…
প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ভালোবাসার মাধ্যমে। এর থেকেই দুজন বিপরীত লিঙ্গের মানুষ একে অপরের সঙ্গে আজীবন কাটানোর প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করেন।…
শরীরের ফাটা দাগ বা স্ট্রেচ মার্ক ত্বকের সৌন্দর্য অনেকটাই কমিয়ে দেয়। এই দাগ একবার পড়লে তা আর সহজে দূর হয়…
ত্বকে নানা ধরনের চর্মরোগ দেখা দিতে পারে। বিভিন্ন কারণে এসব চর্মরোগ হয়ে থাকে। তবে অনেকেই প্রথমদিকে এসব রোগকে উপেক্ষা করেন।…
‘ডিটক্স ড্রিংকস’ এর উপকারিতা অনেক। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এ পানীয়। সঙ্গে শরীরের সব ক্ষতিকর পদার্থ দূর করে ক্লিঞ্জার…
চিনির বিকল্প হিসেবে গুড় সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর উপাদান। বরং গুড় শরীরের জন্য বেশ উপকারী। বিশেষ করে ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন…