মজা করে পছন্দের খাবারটি খাচ্ছেন, অল্প-স্বল্প গল্প কিংবা আড্ডাও চলছে সেইসঙ্গে। হঠাৎ সব থামিয়ে শুরু হলো আপনার হেঁচকি। আর এ এমনই এক সমস্যা যা শুরু হলে আর থামার নাম নেয় না! তখন খাবার খাওয়ার মজা তো নষ্ট হয়ই, সেইসঙ্গে পড়তে হয় অপ্রস্তুত অবস্থায়। যদি আপনি খেতে বসলে এমন হেঁচকি ওঠার সমস্যা হয়ে থাকে তবে ঘরোয়া কিছু উপায় মেনে বন্ধ করতে পারেন।
খেতে বসলে লেবু নিশ্চয়ই টেবিলে থাকে? সেখান থেকে ছোট্ট এক টুকরো লেবু নিয়ে লজেন্সের মতো চুষে খান। এমনিতেও অনেকে টক খেতে পছন্দ করেন। তাই লেবু খেতে সমস্যা হবে না। এটি আপনার হেঁচকি কিছুক্ষণের মধ্যেই থামিয়ে দেবে। লেবুর বদলে এক চা চামচ মাখন বা চিনিও খেয়ে নিতে পারেন। এই দুই উপাদানও হেঁচকি থামাতে কার্যকরী।
হেঁচকি বন্ধ করতে মেনে চলতে পারেন আরেকটি পদ্ধতি। একটি কাগজের ব্যাগ নিয়ে তাতে মুখ রেখে জোরে শ্বাস নিন এবং ছাড়ুন। এভাবে কিছুক্ষণ করলে রক্তে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে যাবে। এর ফলে হেঁচকি তাড়াতাড়ি থেমে যাবে। হেঁচকি থামাতে এটি বেশ কার্যকরী।
বাড়িতে অ্যান্টাসিড ট্যাবলেট আছে কি? থাকলে একটি চুষে খেয়ে নেবেন যখনই হেঁচকি শুরু হবে। কারণ এই ট্যাবলেটে থাকে প্রচুর ম্যাগনেশিয়াম। এই উপাদান নার্ভগুলোকে শান্ত করতে সাহায্য করে। ফলে থেমে যাবে হেঁচকির সমস্যা।
হেঁচকি শুরু হলে লম্বা করে টেনে শ্বাস নিন। আপনার বুকের কাছে হাঁটু এনে জড়িয়ে বসে থাকুন কয়েক মিনিট। এভাবে বসে থাকলে খুব দ্রুত উপকার পাবেন। হেঁচকি থামানোর এটি অন্যতম কার্যকরী উপায়।
খেতে বসে হেঁচকি উঠলে একগ্লাস জল পান করুন। জল পান করার বদলে গার্গল করলেও উপকার পাবেন। এটি হেঁচকি থামাতে সাহায্য করবে। হেঁচকি থেমে গেলে বাকি খাবার খেয়ে নিন।
হেঁচকি বন্ধ করার জন্য কান চেপে রাখা হতে পারে অন্যতম কার্যকরী পদ্ধতি। খেতে বসে হেঁচকি উঠলে দুই কানের আঙুল দিয়ে চেপে ধরুন। এমনভাবে কান বন্ধ করুন যেন কোনো শব্দ শুনতে না পান। তবে খেয়াল রাখবেন কান বন্ধ করতে গিয়ে যেন ব্যথা না পান। এভাবে কিছুক্ষণ থাকার পর হেঁচকি বন্ধ হয়ে যাবে।
হাই প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ হলো একটি ক্রনিক রোগ। অর্থাৎ দীর্ঘদিন ধরে এই রোগ থাকে। পাশাপাশি এর কারণে শরীরের অন্যান্য…
ছোট্ট সোনামনির হাতে কমবেশি সবাই মোবাইল তুলে দেন কোন না কোনো সময়। তবে কিছু সময়ের জন্য মোবাইল দেখা এক সময়…
ক্যানসারের নাম শুনলেই কমবেশি সবাই আঁতকে ওঠেন। কঠিন এই ব্যাধি থেকে বাঁচতে সচেতনতা জরুরি। ক্যানসার রোগের আগাম খবর পেতে সারা…
হাঁপানি, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্টজনিত রোগ ও অন্যান্য শ্বাসনালির সংক্রমণজনিত রোগ তীব্র আকার ধারণ করলে নেবুলাইজার ব্যবহার করা হয়। রোগী যখন ইনহেলারের…
গরমে অতিরিক্ত ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। ফলে বারবার পানি পিপাসা লাগা স্বাভাবিক। আর এ সময় প্রচুর পরিমাণ…
দিনে বেশ কয়েকবার চায়ের কাপে চুমুক না দিলে অনেকেরই দিন কাটে না। বিভিন্ন ধরনের চায়ের মধ্যে মসলা চায়ের স্বাদও যেমন…