কোনো উৎসব এলেই নারীরা সাজগোজের জন্য প্রথমেই বেছে নেন মেহেদী। উৎসবের রঙে রাঙ্গাতে মেহেদীর জুড়ি নেই। শুধু হাত আর নখ সাজাতেই নয়; চুল সুন্দর করতেও মেহেদী পাতার জুড়ি নেই। অন্তত মাসে একদিন মেহেদী পাতা দিয়ে চুলের পরিচর্যা করা উচিৎ। চুল উজ্জ্বল আর ঝলমলে করতে এবং খুশকি তাড়াতে মেহেদী পাতার কথা উল্লেখ না করলেই নয়।এবার মেহেদী পাতার ওষুধি কিছু গুনাগুণ জেনে নেয়া যাক-
১। পায়ের জ্বালাপোড়া রোধ: তাজা মেহেদী পাতা ভিনেগারে ভিজিয়ে এক জোড়া মোজার ভিতরে রেখে দিন। এবার এই মোজাটি পায়ে সারারাত পরে থাকুন। এটি পায়ের জ্বালাপোড়া অনেক কমে যাবে।
২। মুখের ঘাঁ ভাল করতে: এই মেহেদী দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন মাউথওয়াশ। মেহেদী পাতা গুঁড়ো জলে গুলিয়ে নিন। এবার এটি দিয়ে কুলকুচি করুন। এটি মুখের ঘাঁ দ্রুত ভালো করে এবং মুখ জীবাণুমুক্ত করে তোলে।
৩। মাথাব্যথা হ্রাস করতে: মেহেদী গাছের ফুল মাথা ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। মেহেদী গাছের ফুল পেস্ট করে এর সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এটি কপালে অথবা ব্যথার স্থানে লাগিয়ে রাখুন। এছাড়া আপনি মেহেদীর পেস্টও ব্যবহার করতে পারেন।
৪। খুশকি দূর করতে: খুশকি চুলের সবচেয়ে বড় শত্রু। এই খুশকি দূর করতে মেহেদী বেশ কার্যকরী। সরিষা তেল, মেথি, মেহেদি পাতা সিদ্ধ একইসঙ্গে যোগ করে এটি চুলে ব্যবহার করুন। ১ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন। এটি খুশকি দূর করে চুলকে করে তুলবে ঝলমলে সুন্দর।
৫। ঘামাচির জ্বালাপোড়া রোধ করতে: মেহেদীর পেস্ট পিঠ, ঘাড় এবং ঘামাচি আক্রান্ত অন্যান্য স্থানে লাগান। এটি ঘামচির চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করবে।
৬। বাতের ব্যথা রোধে: বাত এবং বাতজনিত সব রকম ব্যথা দূর করতে মেহেদী তেল বেশ কার্যকর। ব্যথার স্থানে মেহেদী তেল ম্যাসাজ করে লাগিয়ে নিন। ভালো ফল পেতে কমপক্ষে এক মাস করুন ব্যবহার করুন এটি।
প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে ভালোবাসার মাধ্যমে। এর থেকেই দুজন বিপরীত লিঙ্গের মানুষ একে অপরের সঙ্গে আজীবন কাটানোর প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করেন।…
শরীরের ফাটা দাগ বা স্ট্রেচ মার্ক ত্বকের সৌন্দর্য অনেকটাই কমিয়ে দেয়। এই দাগ একবার পড়লে তা আর সহজে দূর হয়…
ত্বকে নানা ধরনের চর্মরোগ দেখা দিতে পারে। বিভিন্ন কারণে এসব চর্মরোগ হয়ে থাকে। তবে অনেকেই প্রথমদিকে এসব রোগকে উপেক্ষা করেন।…
‘ডিটক্স ড্রিংকস’ এর উপকারিতা অনেক। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এ পানীয়। সঙ্গে শরীরের সব ক্ষতিকর পদার্থ দূর করে ক্লিঞ্জার…
চিনির বিকল্প হিসেবে গুড় সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর উপাদান। বরং গুড় শরীরের জন্য বেশ উপকারী। বিশেষ করে ওজন কমাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন…
ডিম একটি সুপারফুড হিসেবে বিবেচিত হয়। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান আছে ডিমে। তবে ডিম নিয়ে অনেকের মনেই নানা…