শুনতে অদ্ভুত লাগতে পারে। তবে পরীক্ষা না করে উড়িয়ে দেবেন না। আধুনিক জীবনে উদ্বেগের শেষ নেই। অফিসের কাজের চাপ, পড়াশুনার চাপ, ব্যক্তিগত জীবনেও হাজারটা সমস্যা। এইসব কারণে বেড়েই চলে উদ্বেগ। শুধু কি তাই? রয়েছে অন্য ধরনের টেনশনও। ধরুন, আর আধ ঘন্টা পরেই বসতে হবে কোনও পরীক্ষায়, কিংবা মুখোমুখি হতে হবে কোনও ইন্টারভিউ বোর্ডে। সেই সময় টেনশন অনুভব করেন না, এমন মানুষ বিরল। এমনকী উদ্বেগজনিত নার্ভাসনেসের কারণে অনেকেরই পরীক্ষার ফল বা ইন্টারভিউয়ের ফলও খারাপও হয়ে য়ায়। এরকম পরিস্থিতিতে কি মনে হয় না যে, যদি কোনও উপায়ে তাৎক্ষণিকভাবে কমিয়ে ফেলা যেত উদ্বেগ, তবে কী ভালই না হত। কিন্তু সত্যি কি হতে পারে তেমনটা? বিজ্ঞান বলছে, পারে। কিন্তু কীভাবে?
উদ্বেগ কমানোর এই তাৎক্ষণিক কৌশলটি আপাতদৃষ্টিতে একটু অদ্ভুত ঠেকতে পারে। আপনাকে যা করতে হবে তা হল, মুখের ভিতর ভরে দিতে হবে আপনার যে কোনও একটি হাতের বুড়ো আঙুল। যদি মুখের ভিতর আঙুল দিতে খুব ঘেন্না বোধ হয় তাহলে মুখ থেকে কিছুটা দূরেও ধরতে পারেন বুড়ো আঙুলটি। এবার আর কিছুই নয়, জোরে জোরে ফুঁ দিতে থাকুন বুড়ো আঙুলের ডগায়। নিঃশ্বাসও নিন মুখ দিয়ে। এরকম মিনিট দু’দুয়েক ফুঁ দিলেই দেখবেন কমে গিয়েছে উদ্বেগ।
শুনতে যতই অদ্ভুত লাগুক, এটি কিন্তু বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত কৌশল। মনস্তাত্ত্বিকরা বলছেন, আসলে এইভাবে ফুঁ দেওয়ার অর্থ একটি বিশেষ পদ্ধতিতে নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস চালানো। এই পদ্ধতিতে নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস চালালে শরীরের স্নায়ু উদ্দীপিত হয়। এই ভেগাস স্নায়ুর জাল ছড়িয়ে রয়েছে আমাদের সমগ্র শরীর জুড়েই। স্নায়ুর উদ্দীপনের ফলে হৃদযন্ত্রের বেগ হ্রাস পায়, এবং রক্তচাপও হ্রাস। এর পরিণামে অনেক শিথিল হয়ে আসে শরীর, এবং উদ্বেগ ও উত্তেজনা কমে যায় প্রায় সঙ্গে সঙ্গে। বিশ্বাস হচ্ছে না? তাহলে নিজেই যাচাই করে নিন না, এই প্রক্রিয়ার কার্যকারিতা।
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…
তীব্র গরমে বড়দের পাশাপাশি হাঁসফাঁস করছে ছোটরাও। এ সময় শিশুদের কীভাবে সুস্থ রাখবেন তাই এখন বড় প্রশ্ন, প্রত্যেক মা-বাবার জন্য়।…
তাপপ্রবাহে সবার মধ্যেই অস্বস্তি বেড়েছে। গরমে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ত্বকেও দেখা দেয় ঘামাচি, ফুসকুড়ি, ট্যানসহ নানা সমস্যা। তার মধ্যে…
কাজের ব্যস্ততা কিংবা আলস্যের কারণে অনেকেই দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অভ্যাস হতে পারে বিপজ্জনক। এই অভ্যাসের কারণেই…