ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা সবার ত্বকেই কমবেশি থাকে। নারী-পুরুষ সবার ত্বকেই ব্ল্যাকহেডস বা হোয়াইটহেডসের সমস্যা হতে পারে। তৈলাক্ত ত্বকে এ সমস্যাটি বেশি দেখা দেয়। নাকের অংশে এবং থুতনিতে ব্ল্যাকহেডস বেশি হয়ে থাকে।
ব্ল্যাকহেডস মূলত ত্বকের ছিদ্রে থাকা মৃত কোষ এবং তেলের মিশ্রণ দ্বারা। যা ত্বকের ছিদ্রে আটকে থাকে। ব্ল্যাকহেডস হলে ত্বকের ওইসব স্থানে ছোট ছোট কালচে দাগ পড়ে। একটু চাপ দিলেই সেখান কালো দাগের গোড়া থেকে ময়লা উঠে আসে।
বাজারে বিভিন্ন প্রসাধনী থাকলেও ব্ল্যাকহেডসের সমস্যা দূর করা যায় ঘরোয়া কয়েকটি উপায়েই। ত্বকের জেদি ব্ল্যাহেডসের সমস্যা দূর করার উপায় জেনে নিন-
গ্রিন টি: এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। ত্বকে গ্রিন টি’র নির্যাস ব্যবহারের মাধ্যমে এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ব্ল্যাকহেডস দূর করতে সহায়তা করে।
এজন্য এক টেবিল চামচ গ্রিন টি’র গুঁড়ো জলের সঙ্গে মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে ব্ল্যাকহেডসের স্থানগুলোতে ব্যবহার করুন। ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
টমেটো: ব্ল্যাকহেডস দূর করতে দারুন কার্যকরী টমেটো। ঘুমানোর আগে টমেটোর রস ত্বকে ব্যবহার করতে হবে। সকালে ধুয়ে ফেলতে হবে।
টমেটোতে অ্যান্টি-ব্যাকটিরিয়াল বৈশিষ্ট্য আছে। যা ব্ল্যাকহেডগুলোকে শুষ্ক করে দেয়। এ ছাড়াও টমেটো এক্সফোলিয়েটার হিসেবে কাজ করে।
দারুচিনি গুঁড়ো: ব্ল্যাকহেড প্রতিরোধে এ উপাদানটিও বেশ কার্যকরী। এক চামচ দারুচিনি গুঁড়ো এবং লেবুর রস মিশিয়ে ব্ল্যাকহেডসের স্থানে ব্যবহার করুন। এ মিশ্রণে এক চিমটি হলুদের গুঁড়োও যোগ করতে পারেন।
এই পেস্টটি আপনার মুখে ১০-১৫ মিনিটের জন্য প্রয়োগ করুন। এরপর জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দারুচিনি ত্বকের ছিদ্রগুলো শক্ত করতে এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে সহায়তা করে।
লেবুর রসে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যযুক্ত। যা ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস এবং হোয়াইটহেডসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সহায়তা করে।
বাজারে এখন তরমুজ বেশ সহজলভ্য। এই রসালো ফল খেতে কমবেশি সবাই পছন্দ করেন। তবে প্রতিদিন এই ফল খাওয়া কি স্বাস্থ্যের…
হাই প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ হলো একটি ক্রনিক রোগ। অর্থাৎ দীর্ঘদিন ধরে এই রোগ থাকে। পাশাপাশি এর কারণে শরীরের অন্যান্য…
ছোট্ট সোনামনির হাতে কমবেশি সবাই মোবাইল তুলে দেন কোন না কোনো সময়। তবে কিছু সময়ের জন্য মোবাইল দেখা এক সময়…
ক্যানসারের নাম শুনলেই কমবেশি সবাই আঁতকে ওঠেন। কঠিন এই ব্যাধি থেকে বাঁচতে সচেতনতা জরুরি। ক্যানসার রোগের আগাম খবর পেতে সারা…
হাঁপানি, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্টজনিত রোগ ও অন্যান্য শ্বাসনালির সংক্রমণজনিত রোগ তীব্র আকার ধারণ করলে নেবুলাইজার ব্যবহার করা হয়। রোগী যখন ইনহেলারের…
গরমে অতিরিক্ত ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। ফলে বারবার পানি পিপাসা লাগা স্বাভাবিক। আর এ সময় প্রচুর পরিমাণ…