সারা দিন রাত ঘুমানোর পরেও অনেকের সারাদিন ঘুম আসে। অফিসে গেলে, ক্লাসে গেলে দেখা যায় হাই উঠতেই থাকে। পরে এজন্য বিব্রতকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। দিনে ঘুম ঘুম ভাব থাকলে কোন কাজই ভালোভাবে করা যায় না। এজন্য কয়েকটি বিষয় মেনে চলুন।
১. নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিয়ে মুখ দিয়ে ছাড়ুন
অনেক সময় শরীরে অক্সিজেনের অভাব হলে হাই ওঠে। তার জন্য নাক দিয়ে নিঃশ্বাস নিন এবং মুখ দিয়ে ছেড়ে দিন। দেখবেন আস্তে আস্তে হাই ওঠা কমে যাবে। এইভাবে আপনার শরীরের অক্সিজেনের পরিমাণ স্বাভাবিক হয়ে যায়।
২. ঠান্ডা পানীয় খান
যখনই হাই উঠবে তখন ঠান্ডা জল অথবা ঠাণ্ডা পানীয় খান। সোডা এবং কার্বোনেটেড পানীয় হাই বন্ধ করতে পারে।
৩. ঠান্ডা খাবার
ঠান্ডা খাবারও খুবই কার্যকরী। যেমন ফ্রিজ থেকে বের করা ফল। এছাড়া আইসক্রিমও খেতে পারেন। মিষ্টি জাতীয় খাবারও খুব ভালো কাজ করবে ক্লান্তি দূর করতে।
৪. রুটিন রাখুন
রুটিন বানিয়ে নিয়ে ঘুম, খাওয়া দাওয়া করুন। প্রতিদিস ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। দেখবেন সহজে আপনার শরীর মানিয়ে নিয়েছে।
৫. হাঁটুন
একভাবে বসে কাজ করার ফলে ক্লান্তি আসতে পারে। যার জেরে হাই ওঠে। এজন্য কাজের মাঝখানে উঠে হেঁটে আসুন। এতে ক্লান্তি দূর হবে।
৬. যোগব্যায়াম
শুধু হাই তোলা বন্ধ করলেই আর হবে না্। তার জন্য সকালে ঘুম থেকে উঠে যোগব্যায়াম করা খুবই প্রয়োজন। আমাদের শরীরের বাড়তি টক্সিন এবং অতিরিক্ত ফ্যাট ক্লান্তির প্রধান কারণ। এর জন্য অন্ততপক্ষে দিনে ২০ মিনিট যোগব্যায়ামের পিছনে ব্যয় করুন।
সেই সাথে খাওয়ার দাওয়ার বিষয়ে আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে। শাক- সবজি, ফল-মূল রাখতে হবে প্রতিদিনের খাবারের তালিকায়।rs
গোসলের সময় কমবেশি সবাই সাবান ব্যবহার করেন। যাতে ত্বকে জমে থাকা ময়লা বা জীবাণু ধুয়ে যায়। তবে প্রতিদিন ত্বকে সাবান…
মানব শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এক অঙ্গ হলো ফুসফুস। এর সাহায্যেই শরীরে পৌঁছায় অক্সিজেন। আর এই অঙ্গের সাহায্যেই অক্সিজেন মিশে যায় রক্তে।…
অনেকের ত্বকেই অতিরিক্ত আঁচিল দেখা দেয়। নারী-পুরুষ উভয়েরই আঁচিল হওয়ার প্রবণতা থাকতে পারে। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আঁচিল হওয়ার…
ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় বর্তমানে অনেকেই ভুগছেন। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা আবার দু’ভাবে বিভক্ত- অ্যালোহলিক ও নন অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার। অ্যালকোহলিক ফ্যাটি…
তালের শাঁস বাজারে এখন বেশ সহজলভ্য। গরমেই ফলটির দেখা পাওয়া যায়। এটি খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। গরমে…
গরমে সুস্থ থাকতে কমবেশি সবারই উচিত ডাবের পানি পান করা। কারণ এ সময় ডিহাইড্রেশনের হার বেড়ে যায়। তবে এই গরমে…