এতটুকু রঙ লাগলে জামার সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। সেটি যেকোনো রঙের জামাই হোক না কেন। অথচ আপনার অজান্তেই কত দাগ লেগে যায় জামাকাপড়ে৷ আর সেই দাগ যদি রাতারাতি পরিষ্কার না করেন তাহলে দাগ বসে গিয়ে জামাটা সারাজীবনের জন্য অপ্রয়োজনীয় হয়ে ওঠে৷ সময়মত দাগ উঠিয়ে ফেলুন এই সঠিক পদ্ধতিতে৷
জামার ওপর দিয়ে কিংবা বাইরে দিয়ে কেটে গেলে, সেই কাটা তুলো দিয়ে চেপে না ধরলে জামায় রক্তের দাগ লাগতে বাধ্য৷ আর রক্তের দাগ যে জামা কাপড় থেকে তোলা প্রায় অসম্ভব হয়ে ওঠে৷ কিন্তু অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলার প্রক্রিয়া রয়েছে৷ তিন পারসেন্ট পারসেন্ট হাইড্রোজেন কিনে নিন৷ শুকিয়ে যাওয়া রক্তের দাগ আগে ভিজিয়ে রাখুন৷ তারপর ধারালো কোন জিনিস দিয়ে দাগের জায়গাটি ঘষে নিন৷ এরপর হাইড্রোজেন পার অক্সাইড দিয়ে জায়গাটি ধুয়ে ফেলুন৷ এতে আপনার দাগ পুরোপুরি উঠে যাবে৷
মেকআপ করছেন ঠিক আছে৷ কিন্তু সেই মেকআপের দাগ জামাকাপড়ে লেগে থাকলে বেশ বাজে দেখতে লাগে৷ আর জামাও নষ্ট হয়৷ সেই দাগ উঠিয়ে ফেলুন সাদা রুটি দিয়ে৷ রুটির সাদা অংশগুলি গুঁড়ো করে নিন৷ তারপর জামায় লাগা মেকআপের দাগের ওপর গুঁড়োটি ভালো করে ঘষে দিন৷ যতদিন না দাগ ওঠে এটা করতে থাকুন৷
জামাকাপড়ে গ্রিজ লেগে গেলে সেই দাগ তোলার জন্য আপনাকে ছুটতে হয় দোকানে৷ কিন্তু টাকা খরচা করার পরও অনেক সময় দাগ ওঠে না৷ দোকানে না ছুটে কর্নফ্লাওয়ার ছড়িয়ে দিন দাগের ওপর৷ গ্রিজের দাগ পুরোটা শুষে নিলে বাকি গুঁড়োটা ঝেড়ে দিন৷ এতে দাগ হালকা হতে হতে উঠে যাবে৷
কিছু লিখতে গেলে মাঝে মধ্যেই জামাকাপড়ে, জিনসে পেনের কালি লেগে যায়৷ জেল পেনের কালি যাও বা ওঠে, অন্যান্য কালি তো একেবারেই উঠতে চায় না৷ কালির দাগ ওঠাতে ব্যবহার করুন রাবিং অ্যালকোহল৷ কিংবা একটি স্পঞ্জে দুধ দিয়ে দাগের ওপর ঘষে দিন৷ এতে দাগ উঠবে৷ তবে বেশিদিন কালি লাগা জামা ফেলে রাখবেন না৷
বিয়েবাড়িতে হলুদ খেলতে গিয়ে কিংবা রান্না করতে গিয়ে অনেক সময় জামায় হলুদের দাগ লেগে যায়৷ অনেকসময় সঙ্গে সঙ্গে সাবান জলে ভেজালেও সেই দাগ যায় না৷ গলুদ লাগা জায়গায় লেবু লাগিয়ে রাখুন৷ তারপর রোদে শুকিয়ে নিন৷ তারপর জামাটা ধুয়ে ফেলুন৷
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…
তীব্র গরমে বড়দের পাশাপাশি হাঁসফাঁস করছে ছোটরাও। এ সময় শিশুদের কীভাবে সুস্থ রাখবেন তাই এখন বড় প্রশ্ন, প্রত্যেক মা-বাবার জন্য়।…
তাপপ্রবাহে সবার মধ্যেই অস্বস্তি বেড়েছে। গরমে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ত্বকেও দেখা দেয় ঘামাচি, ফুসকুড়ি, ট্যানসহ নানা সমস্যা। তার মধ্যে…
কাজের ব্যস্ততা কিংবা আলস্যের কারণে অনেকেই দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অভ্যাস হতে পারে বিপজ্জনক। এই অভ্যাসের কারণেই…