ঘুম শরীরকে চাঙ্গা রাখে ও মানসিক চাপ কমায়। তাই সুস্থ থাকতে ঘুমের বিকল্প নেই। একজন সুস্থ মানুষের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। একটানা ঘুম সবচেয়ে ভালো। তবে যদি কাজের প্রয়োজনে আপনি একটানা ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে না পারেন, তবে ভাগ করে ঘুমাতে হবে।
শরীরের ৪০-৭০ শতাংশ জৈব প্রক্রিয়া নির্ভর করে জিনের বৈশিষ্ট্যের ওপর। বাকিটা তার বয়স ও পারিপার্শ্বিক পরিবেশের ওপর নির্ভর করে। অর্থাৎ কিছু বিষয় আমাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকে। আবার কয়েকটি ক্ষেত্রে চাইলেই পরিবর্তন আনা সম্ভব।
আসুন জেনে নিই ঘুম নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলোচনা-
১. শোবারঘরে যেন সূর্যের আলো সহজেই পৌঁছায়; কিন্তু রাতেরবেলা অন্ধকার থাকে।
২. প্রতিদিন রাতে একটি নির্দিষ্ট সময়ে বিছানায় যাওয়া উচিত। এ ছাড়া খুব দেরিতে ঘুমাতে যাওয়া ঠিক নয়।
৩. সুস্থ থাকতে নিজের প্রতি কঠোর হতে হবে। এ ছাড়া ঘুমের সময়ের সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই আপস করা যাবে না।
৪. দিনের কাজ দিনের মধ্যেই শেষ করে ফেলার চেষ্টা করা।
৫. ঘুমানোর সময় মোবাইল ও ল্যাপটপ দূরে রাখা।
ক্যানসারের নাম শুনলেই কমবেশি সবাই আঁতকে ওঠেন। কঠিন এই ব্যাধি থেকে বাঁচতে সচেতনতা জরুরি। ক্যানসার রোগের আগাম খবর পেতে সারা…
হাঁপানি, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্টজনিত রোগ ও অন্যান্য শ্বাসনালির সংক্রমণজনিত রোগ তীব্র আকার ধারণ করলে নেবুলাইজার ব্যবহার করা হয়। রোগী যখন ইনহেলারের…
গরমে অতিরিক্ত ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। ফলে বারবার পানি পিপাসা লাগা স্বাভাবিক। আর এ সময় প্রচুর পরিমাণ…
দিনে বেশ কয়েকবার চায়ের কাপে চুমুক না দিলে অনেকেরই দিন কাটে না। বিভিন্ন ধরনের চায়ের মধ্যে মসলা চায়ের স্বাদও যেমন…
হঠাৎ করেই কিডনির সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে অতিরিক্ত গরমে পানিশূন্যতার কারণে হঠাৎই বিকল হতে পারে কিডনি। মূলত তাপমাত্রা ও…
কর্মব্যস্ত জীবনে কমবেশি সবাই এখন রেডিমেড খাবারের উপর নির্ভরশীল। এ কারণে বেশিরভাগ খাবারই এখন প্যাকেটজাত করে বিক্রি করা হয়। প্রায়…