বয়সের ব্যবধান সব দম্পতির জন্য আলাদাভাবে কাজ করে। কারো জন্য ২ বছরের ব্যবধান ভালো কাজ করে, কারো ক্ষেত্রে হয়তো দশ বছরের ব্যবধান। অনেকে আছে যারা নিজের থেকে বেশ বয়স্ক সঙ্গী পেতে চায়। নিজের চাওয়ার মতো সঙ্গী খুঁজে পাওয়াটাই সবচেয়ে বেশি কার্যকরী। তবে বেশিরভাগ সফল বিয়ের ক্ষেত্রে বর-কনের মধ্যে একটি নিখুঁত বয়সের ব্যবধান থাকে যা পছন্দের সঙ্গে সামঞ্জস্যের ভারসাম্য বজায় রাখে। কিছু ক্ষেত্রে বয়সের ব্যবধানই হয়ে উঠতে পারে সুন্দর দাম্পত্যের বড় বাধা। চলুন জেনে নেওয়া যাক-
৭ বছর
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের ব্যবধান সাত বছরের মতো হলে সেটি তুলনামূলক বেশি সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। সেক্ষেত্রে দম্পতিদের মধ্যে সংঘর্ষ, ভুল বোঝাবুঝি এবং তর্ক কম হয়। বিয়ের ক্ষেত্রে দুইজনের একজনকে সব সময় পরিণত হতে হবে; তারা বিয়েকে ভেঙে পড়া থেকে রক্ষা করবে। এই বয়সের ব্যবধান অন্যদের তুলনায় অনেক বেশি আদর্শ, কারণ এটি দম্পতিকে স্থিতিশীলতা অর্জন করতে এবং একে অপরকে ঘনিষ্ঠ দৃষ্টিকোণ থেকে বুঝতে সাহায্য করে।
১০ বছর
এমন অনেক বিয়ে আছে যেখানে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে পর্যাপ্ত ভালোবাসা এবং বোঝাপড়া থাকলে বয়সের ব্যবধান দশ বছর হলেও সমস্যা হয় না। যখন দুজন মানুষের জীবনের লক্ষ্য, আকাঙ্ক্ষা এবং দৃষ্টিভঙ্গি মিলে যায়, তখন দশ বছরের ব্যবধান হুমকিস্বরূপ নাও হতে পারে। তবে সাধারণ দম্পতির জন্য এটি কিছুটা বাড়াবাড়ি হতে পারে। কখনো কখনো কম বয়সী জন বেশি বয়সী জনের পরিপক্কতার স্তরে দাঁড়াতে পারে না এবং এটি অনেক সমস্যা তৈরি করতে পারে।
২০ বছর
এটি দম্পতির জন্য বয়সের ব্যবধান হিসেবে সেরা নয়। যদিও অনেক বিখ্যাত দম্পতি আছে যাদের বয়সের ব্যবধান ২০ বছরের বেশি। এটি আসলে পার্থক্য হিসেবে খুব বেশি। এক্ষেত্রে লক্ষ্য, আকাঙ্ক্ষা এবং মতামতের ব্যাপক পরিবর্তন হবেই। সব থেকে বড় সমস্যা হতে পারে সন্তান ধারণের প্রয়োজনীয়তা; স্ত্রী বয়স্ক হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সন্তান ধারণ করতে চাইবে কম বয়সী হলে ততটা আগ্রহী নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে চিন্তার স্তরের পার্থক্য সবচেয়ে অন্যতম বড় সমস্যা হতে পারে।
বয়সের ব্যবধান কি সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ?
হ্যাঁ, বয়সের ব্যবধান সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। বয়সের ব্যবধান অনেক বেশি হলে মতামতের মধ্যে বিশাল পার্থক্য থাকবে, কারণ বর্তমান বিশ্ব প্রতিটি মুহূর্তে পরিবর্তিত হচ্ছে। সেক্ষেত্রে বিয়ে স্বল্পস্থায়ী এবং বিভিন্ন সমস্যা ডেকে আনতে পারে। সাধারণভাবে, বয়সের ব্যবধান যত বেশি হয়, দম্পতিরা তত বেশি সমস্যার মুখোমুখি হয়।
কর্মব্যস্ত জীবনে কমবেশি সবাই এখন রেডিমেড খাবারের উপর নির্ভরশীল। এ কারণে বেশিরভাগ খাবারই এখন প্যাকেটজাত করে বিক্রি করা হয়। প্রায়…
গরমে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। একই সঙ্গে বাড়ে মৃতের সংখ্যাও। আজ ১৬ মে জাতীয় ডেঙ্গু দিবস। ডেঙ্গু…
ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হলেও তা মানতে নারাজ ধূমপায়ীরা। আবা ধূমপানের অভ্যাসও ছাড়া বেশ মুশকিল। ধূমপান ছাড়তে কতজনই না কত…
অতিরিক্ত ওজনে যারা ভুগছেন সামান্য ওজন ঝরতেই তারা খুশি হয়ে যান! তবে ডায়েট বা শরীরচর্চা ছাড়াও যদি হঠাৎ করে আপনার…
দেশে আবারও বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব। তাই এখন কারো জ্বর হলেই ঘরের সবাই দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ছেন ডেঙ্গু ভেবে। ডেঙ্গু জ্বর একটি…
মশা কমবেশি সবাইকেই কামড়ে থাকে। তবে কারও কারও একটু বেশিই কামড়ায়! এর কারণ কী জানেন? আসলে মশা কাকে বেশি আক্রমণ…