আপনি দীর্ঘদিন সম্পর্কে রয়েছেন কিন্তু যেকোনো কারণে এখন আর এটি চালিয়ে নেয়া সম্ভব হচ্ছে না। বেশিরভাগ মানুষই ব্রেকআপের পর সঙ্গীর সঙ্গে কোনো সম্পর্ক রাখতে চান না। কিন্তু এমন অনেকেই আছেন যারা এত রূঢ় হতে চান না, তারা চান ব্রেকআপের পরও সঙ্গীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকুক। যারা এমনটি ভাবছেন তাদের জন্য রইলো কয়েকটি টিপস-
আপনি নিশ্চিত হওয়ার পরই সম্পর্ক শেষ করুন
যখন আপনি নিশ্চিত হবেন যে এই সম্পর্ক আর চালিয়ে নেয়া ভালো হবে না তখনই তা শেষ করুন। কারণ এমন অবস্থায় এই সম্পর্ক আপনি যতক্ষণ টিকিয়ে রাখবেন ততই তা আরও খারাপ পরিণতি বয়ে আনবে এবং সম্পর্কে তিক্ততা বাড়বে। আপনি যখন নিশ্চিত হন যে কারো সঙ্গে আপনি সন্তুষ্ট নন তখন তা জিইয়ে রাখা অযথা বিরক্তি সৃষ্টি করবে।
দোষ-দোষ খেলা খেলবেন না
সম্পর্কে থাকাকালীন বা ব্রেক-আপের সময় ঘনিয়ে এলেও একে অপরকে দোষ দেয়ার খেলা খেলবেন না। যদি আপনার দোষ হয় তাহলে তা অস্বীকার করবেন না। যদি দুইজনই দুইজনের দোষ সম্পর্কে অবগত হন এবং স্বীকার করতে কুন্ঠাবোধ না করেন তাহলে সেই সম্পর্ক শান্তিপূর্ণভাবে শেষ করা সম্ভব হবে।
নিজের কাজ নিজেই করুন
ব্রেকআপ করতে চাইলে তা কখনো কোনো বন্ধুর মাধ্যমে বা ফোন কলে করবেন না। এটি বিষয়টিকে খারাপ করে তুলবে। সম্পর্ক শেষ করার ক্ষেত্রে সরাসরি উপস্থিত হয়ে বিস্তারিত জানিয়ে সুন্দরভাবেও সমাধান করা সম্ভব।
কারণ পরিষ্কার করুন
ঠিক কী কারণে এই সম্পর্ক চালিয়ে নেয়া সম্ভব হচ্ছে না তা সঙ্গীকে পরিষ্কার করুন। বেশিরভাগ সময়ই সঙ্গী আপনার মাথায় কী চলছে সে বিষয়ে অজ্ঞ থাকে। একারণে বিষয়টি নিয়ে খুব ভালোভাবে আলোচনা করা উচিত।
সঙ্গীর কথা শুনুন
অবশ্যই, ব্রেকআপের সময় আপনার সঙ্গীর অনেক কিছুই বলার আছে। তা থেকে পালাবেন না। তার কথায় কান দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। যদিও ব্রেকআপের জন্য মনস্থির করেছেন তারপরও সঙ্গীর কথাগুলো শোনা আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
সম্পর্ক ঝুলিয়ে রাখবেন না
কোনো সম্পর্কের যদি ভবিষ্যত না থাকে তাহলে তা ঝুলিয়ে রাখবেন না। অনেকে রয়েছেন যারা না সম্পর্ক টিকিয়ে রাখেন, না ব্রেকআপ করেন। এমনটি ব্যক্তিগত জীবনের প্রভাব ফেলতে পারে।
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…
তীব্র গরমে বড়দের পাশাপাশি হাঁসফাঁস করছে ছোটরাও। এ সময় শিশুদের কীভাবে সুস্থ রাখবেন তাই এখন বড় প্রশ্ন, প্রত্যেক মা-বাবার জন্য়।…
তাপপ্রবাহে সবার মধ্যেই অস্বস্তি বেড়েছে। গরমে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যার পাশাপাশি ত্বকেও দেখা দেয় ঘামাচি, ফুসকুড়ি, ট্যানসহ নানা সমস্যা। তার মধ্যে…
কাজের ব্যস্ততা কিংবা আলস্যের কারণে অনেকেই দীর্ঘক্ষণ প্রস্রাব আটকে রাখেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অভ্যাস হতে পারে বিপজ্জনক। এই অভ্যাসের কারণেই…