ডাব আমাদের শরীরের জন্য উপকারী, একথা সবারই জানা। শরীরে ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়ামের অভাব হলে এবং বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হলে ডাবের জল পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। কারণ ডায়রিয়া বা কলেরা রোগীদের প্রচুর জল ও খনিজ পদার্থের ঘাটতি দেখা দেয়৷ ডাবের জল এই ঘাটতি অনেকটাই পূরণ করতে পারে। তবে যেকোনো খাবার খাওয়ার আগে নিজের শারীরিক অবস্থা বুঝে নেয়া জরুরি। ডাবের জল খাওয়ার কিছু অপকারী দিকও থাকতে পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক-
ক্যালরি বাড়ায়
আপনি যদি ওজন কমাতে চান তবে ডাবের জল বেশি না খাওয়াই ভালো। কারণ এটি আপনার শরীরে ক্যালোরির মাত্রা বাড়িয়ে তোলে। অন্যান্য স্বাস্থ্যকর পানীয় বা ফলের রসের তুলনায় ডাবের জলে চিনির পরিমান কম থাকে। তবুও ডাবের জল খেলে নিমেষে বেড়ে যায় ক্যালরি।
রক্তে শর্করা মাত্রা বাড়ায়
ডাবের জলে চিনির পরিমান কম থাকলেও কার্বহাইড্রেট ও ক্যালরি অধিক মাত্রায় থাকার ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। তাই ডাবের জল প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়। ডায়বেটিস থাকলে ডাবের জল এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
রক্তাচাপ বাড়িয়ে দেয়
রক্তাচাপ বাড়িয়ে দেয় ডাবের জল। ডাবের জলে প্রচুর সোডিয়াম থাকায় তা রক্তাচাপ বাড়িয়ে দেয়। তাই যাদের রক্তচাপ স্বাভাবিক ভাবেই বেশি তাদের ডাবের জল প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়। ডাবের জলে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড ও ডায়াটারি ফাইবার ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
কিডনির রোগ
ডাবের জল খেলে কিডনির সমস্যা হয় না। তবে কিডনি রোগ হলে ডাবের জল পান করা একদমই ঠিক নয়। কারণ কিডনি অকার্যকর হলে শরীরের অতিরিক্ত পটাশিয়াম দেহ থেকে বের হয় না। ফলে ডাবের জলে পটাশিয়াম ও দেহের পটাশিয়াম একত্রে কিডনি ও হৃদপিণ্ড দুটোই অকার্যকর করে দেয়। তাই যাদের শরীরে প্রচুর পটাশিয়াম আছে এবং বের হয় না তাদের ডাবের জল পান করা ঠিক না।
শরীরের কোনো স্থানে ঠিকমতো রক্ত চলাচল করতে না পারলে ওই অংশের কোষগুলো প্রাণ হারাতে শুরু করে। মাথাতেও এই ঘটনা ঘটতে…
স্বাস্থ্যের উন্নতি থেকে শুরু করে মুখের ব্রণের মতো সমস্যা দূর করে তাই একে উপকারিতার স্টোরহাউজ বলা হয়। বলছি আমলকির কথা।…
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…
কোষ্ঠকাঠিন্য হলো গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাগুলোর মধ্যে একটি। এই তাপপ্রবাহে ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনই অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও বেড়েছে। যারা এরই…
তীব্র গরমে বড়দের পাশাপাশি হাঁসফাঁস করছে ছোটরাও। এ সময় শিশুদের কীভাবে সুস্থ রাখবেন তাই এখন বড় প্রশ্ন, প্রত্যেক মা-বাবার জন্য়।…