কাজের চাপে সময়মতো খাওয়া হয় ক’জনের! দুপুরের খাবার খেতে খেতে বিকেল গড়িয়ে যায় বেশিরভাগ সময়েই। আবার অতিরিক্ত ক্ষুধা সহ্য করতে না পেরে মূল খাবারের জন্য অপেক্ষাও করেন না অনেকে। বরং হাতের কাছে যা পাওয়া যায় তাই পেটে চালান করে দেন। আর তখন চোখের সামনে মুখরোচক কোনো খাবার থাকলে তো কথাই নেই। ঝটপট খেয়ে ফেলা। এমনকিছু খাবার আছে যা খুব ক্ষুধার্ত অবস্থায় খেলে তা আপনার ক্ষতির কারণ হতে পারে। চলুন জেনে নেয়া যাক-
ঝাল ও অতিরিক্ত মশলাদার খাবার: ক্ষুধা পেয়েছে অনেকক্ষণ ধরেই। এদিকে হাতের কাছে পাওয়া ঝাল ঝাল মুখরোচক খাবার না খেয়ে থাকার মতো ধৈর্যও নেই আপনার। তাই ঝাল ও অতিরিক্ত মশলাদার খাবারই খেয়ে নিলেন পেটপুরে। এতে ক্ষুধা তো মিটলো, এরপর কী হবে জানেন? আপনার হজমের সমস্যা তৈরি হবে। খালি পেটে ঝাল খাবার খেলে এই মশলা আপনার পাকস্থলীর আবরণেরওপর সরাসরি প্রভাব ফেলবে। তাই ঝাল ঝাল খাবার খাওয়ার আগে দুধ বা দই খেতে পারেন। এতে সরাসরি ঝালের প্রভাব পাকস্থলীর ওপর পড়বে না।
ফল: ফল খালি পেটে খাবেন নাকি ভরা পেটে, এই নিয়ে নানা মত প্রচলিত। আসলে ভরা পেটে কিংবা খালি পেটে নয়, ফল খেতে হয় অর্ধ ক্ষুধার্ত অবস্থায়। অর্থাৎ মূল খাবার খাওয়ার অন্তত আধা ঘণ্টা পরে। কলা বা আপেলের মতো ফল দ্রুত শক্তি দেয় তবে একটি আপেল বা একটা কলা খেয়ে বেশিক্ষণ থাকতে পারবেন না। ফলে আপনার ক্ষুধাভাব দ্রুত ফিরে আসবে। এর সঙ্গে আপনার খাওয়া উচিৎ কোনো প্রোটিন ধরণের খাবার। ফলের সঙ্গে খেতে পারেন সামান্য পরিমাণ বাদাম, পিনাট বাটার বা পনির।
কফি, কমলা, সস: খুব ক্ষুধা পেয়েছে, এদিকে কাছে থাকা কমলার কোয়া খুলে খাওয়া শুরু করেছেন? কিংবা পেট ভরাতে কফির কাপে চুমুক? এসব খাবার খালি পেটে খেলে অ্যাসিডিটি তৈরি করে। এতে পেট খারাপ হওয়ার ভয় থাকে। বিশেষ করে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য খালি পেটে কফি পান করাটা অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই ক্ষুধা পেলে সবজির সালাদ খেতে পারেন। সেদ্ধ ডাল বা অল্প মশলাযুক্ত মুরগির মাংসও এসময়ে খাওয়া যেতে পারে।
বিস্কুট বা চিপস: ক্ষুধা পেলে চিপস বা বিস্কুটের প্যাকেট খুল গপাগপ খেয়ে নেয়ার ঘটনা নতুন কিছু নয়। বরং এটি খুবই কমন একটি অভ্যাস। কিন্তু ছোট এক প্যাকেট বিস্কুট বা চিপস বেশিক্ষণ পেটে থাকবে না। এগুলিতে থাকা কার্বোহাইড্রেট কিছুক্ষণের মধ্যেই হজম হয়ে যাবে। ফলে আপনার ক্ষুধাভাব দ্রুত ফিরে আসবে। সেক্ষেত্রে খেতে পারেন ২৫০-৩০০ ক্যালোরির কোনো খাবার। যেমন, একটি স্যান্ডউইচ বা একটি কেক।
হাঁপানি, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্টজনিত রোগ ও অন্যান্য শ্বাসনালির সংক্রমণজনিত রোগ তীব্র আকার ধারণ করলে নেবুলাইজার ব্যবহার করা হয়। রোগী যখন ইনহেলারের…
গরমে অতিরিক্ত ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। ফলে বারবার পানি পিপাসা লাগা স্বাভাবিক। আর এ সময় প্রচুর পরিমাণ…
দিনে বেশ কয়েকবার চায়ের কাপে চুমুক না দিলে অনেকেরই দিন কাটে না। বিভিন্ন ধরনের চায়ের মধ্যে মসলা চায়ের স্বাদও যেমন…
হঠাৎ করেই কিডনির সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে অতিরিক্ত গরমে পানিশূন্যতার কারণে হঠাৎই বিকল হতে পারে কিডনি। মূলত তাপমাত্রা ও…
কর্মব্যস্ত জীবনে কমবেশি সবাই এখন রেডিমেড খাবারের উপর নির্ভরশীল। এ কারণে বেশিরভাগ খাবারই এখন প্যাকেটজাত করে বিক্রি করা হয়। প্রায়…
গরমে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। একই সঙ্গে বাড়ে মৃতের সংখ্যাও। আজ ১৬ মে জাতীয় ডেঙ্গু দিবস। ডেঙ্গু…