হঠাৎ ওজন বেড়ে গেলে বা ওজন কমে গেলেও নারী-পুরুষ সবার শরীরে স্ট্রেচ মার্ক দেখা যায়। বিশেষ করে সন্তানধারনের পর বেশিরভাগ নারীর পেটে ও কোমরে এই স্ট্রেচ মার্ক দেখা যায়। এটি শরীরের সৌন্দর্যই শুধু কমিয়ে দেয় না, এটি শরীরে পুষ্টিহীনতারও লক্ষণ প্রকাশ করে। সাধারণত স্ট্রেচ মার্কের সমস্যা এলে অনেকে প্রথমে তা গুরুত্ব দিতে চান না। কিন্তু এটি ত্বকেরও ক্ষতি করে।
স্ট্রেচ মার্ক অল্প থাকলে তা কিছু ঘরোয়া উপায়েই মোকাবিলা করা যায়। চলুন জেনে নেয়া যাক-
আলুর রস: ত্বকের যে কোনো সমস্যার জন্য আলুর রস খুব উপযোগী। স্ট্রেচ মার্কের উপর আলুর রস মাখিয়ে রাখুন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। এ ভাবে কয়েক সপ্তাহ যত্ন নিলেই স্ট্রেচ মার্কের দাগ উঠে যাবে।
হলুদ ও সরিষার তেল: হলুদ ও সরষের তেল একসঙ্গে মিশিয়ে একটি ঘন মিশ্রণ তৈরি করুন। এরপর তা স্ট্রেচ মার্কের উপর লাগিয়ে রাখুন। সপ্তাহে বার তিনেক তা লাগালে স্ট্রেচ মার্কের দাগ এক সময় মিলিয়ে যায়।
ডিমের সাদা অংশ: কুসুম বাদে ডিমের সাদা অংশ ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এবার তা স্ট্রেচ মার্কের উপর মাখিয়ে রাখুন। পনেরো মিনিট রাখার পর তা গরম জলে ধুয়ে নিন। এরপর অ্যালোভেরা জেল লাগিয়ে রাখুন সেই জায়গায়। ধীরে ধীরে হালকা হয়ে দাগ মিলিয়ে যাবে।
লেবু ও চিনি: লেবু টুকরে করে কেটে তার উপর চিনি যোগ করুন। এবার চিনিসহ লেবুটিকে স্ট্রেচ মার্কের উপর ঘষতে থাকুন। চিনি গলে গেলে ভালো করে ধুয়ে নিন। এই প্রক্রিয়াটি সপ্তাহে বার চারেক করতে পারলে হালকা হয়ে উঠে যাবে স্ট্রেচ মার্ক।
হাই প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ হলো একটি ক্রনিক রোগ। অর্থাৎ দীর্ঘদিন ধরে এই রোগ থাকে। পাশাপাশি এর কারণে শরীরের অন্যান্য…
ছোট্ট সোনামনির হাতে কমবেশি সবাই মোবাইল তুলে দেন কোন না কোনো সময়। তবে কিছু সময়ের জন্য মোবাইল দেখা এক সময়…
ক্যানসারের নাম শুনলেই কমবেশি সবাই আঁতকে ওঠেন। কঠিন এই ব্যাধি থেকে বাঁচতে সচেতনতা জরুরি। ক্যানসার রোগের আগাম খবর পেতে সারা…
হাঁপানি, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্টজনিত রোগ ও অন্যান্য শ্বাসনালির সংক্রমণজনিত রোগ তীব্র আকার ধারণ করলে নেবুলাইজার ব্যবহার করা হয়। রোগী যখন ইনহেলারের…
গরমে অতিরিক্ত ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। ফলে বারবার পানি পিপাসা লাগা স্বাভাবিক। আর এ সময় প্রচুর পরিমাণ…
দিনে বেশ কয়েকবার চায়ের কাপে চুমুক না দিলে অনেকেরই দিন কাটে না। বিভিন্ন ধরনের চায়ের মধ্যে মসলা চায়ের স্বাদও যেমন…