সুস্থ থাকার জন্য পর্যাপ্ত জল পান করা জরুরি। জল আমাদের শরীর সচল রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও জল শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গে শরীরে অক্সিজেনের জোগান দেয়ার মতো কাজও করে জল। তাইতো প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।
অনেকেই মনে করেন বেশি বেশি জল খেলেই সুস্থ থাকবেন। যা মোটেও সঠিক নয়। কারণ জলের সব গুণ পেতে হলে তা খেতে হবে ঠিকভাবে, কয়েকটি নিয়ম মেনে। না হলে গ্লাসের পর গ্লাস জল পান করে ফেললেও মিলবে না সুফল। বরং প্রাচীন চিকিৎসা শাস্ত্রের মতে, ভুল পদ্ধতিতে জল পান করলে উল্টো কুপ্রভাব পড়তে পারে শরীরের উপর। খাবার হজমে সমস্যা হতে পারে এক্ষেত্রে।
প্রথমত কোনো ভারী খাবার খাওয়ার মধ্যে জল পান করতে একেবারেই নিষেধ করা হয়। এমনকি, খেতে বসার ঠিক আগে কিংবা খেয়ে উঠে সঙ্গে সঙ্গেই জল পান করলেও হতে পারে হজমের সমস্যা। কারণ এ সময়ে শরীরে জল ঢুকে গ্যাসট্রিক জ্যুসের সঙ্গে মিশে যেতে পারে। তার ফলে তার কাজের ক্ষমতা কমে গিয়ে খাবার হজম হতে বেশি সময় লাগতে পারে।
তাই খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে নতুবা খাওয়ার আধা ঘণ্টা পর জল পানের পরামর্শ দেয়া হয়। তবে খাওয়ার মাঝে এক-দুই চুমুক জল খাওয়াই যায়। তবে এই সময়ে হালকা উষ্ণ জল পান করাই ভালো। হজমে সাহায্য করে উষ্ণ জল। শরীরও বেশি আর্দ্র থাকে। তাছাড়া একবারে ঢকঢক করে জল খাওয়াও উচিত নয়। ধীরে সুস্থে খাওয়াই ভালো।
অসহ্য এই গরমে সবারই নাজেহাল অবস্থা। গরস সহ্য করতে না পেরে অনেকেই এখন কিনছেন এয়ার কন্ডিশনার বা এয়ার কুলার। তবে…
অনেকেই খাবার খাওয়ার সময় অনেকটাই খেয়ে ফেলেন। তবে পেট ভরে খাবার খাওয়া কিন্তু শরীরের জন্য ভালো নয়। বিশেষ করে এই…
শরীরের কোনো স্থানে ঠিকমতো রক্ত চলাচল করতে না পারলে ওই অংশের কোষগুলো প্রাণ হারাতে শুরু করে। মাথাতেও এই ঘটনা ঘটতে…
স্বাস্থ্যের উন্নতি থেকে শুরু করে মুখের ব্রণের মতো সমস্যা দূর করে তাই একে উপকারিতার স্টোরহাউজ বলা হয়। বলছি আমলকির কথা।…
সবার ঘরেই অন্তত একটি করে হলেও সিলিং ফ্যান আছে। এই গরমে যাদের ঘরে এসি বা এয়ার কন্ডিশন নেই, তাদের ভরসা…
বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে অনেকেই হাসতে ভুলে গেছেন। তবে হাসিখুশি থাকা যে শরীর ও মনের জন্য কতটা উপকারী, তা হয়তো অনেকেরই…