বিষণ্ণতা ধীরে ধীরে আমাদের মন থেকে শরীরে প্রভাব ফেলতে শুরু করে। আর এই অসুখের চিকিৎসা না করালে শরীরের উপরেও প্রভাব পড়ে। এজন্য মানসিক অস্থিরতায় ভুগলে দ্রুত পরামর্শ নিতে হবে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের। আবার এমন কিছু খাবার আছে যা খেলে মন ভালো থাকবে। চলুন বিশেষ কিছু খাবারের কথা জেনে নেওয়া যাক।
ভিটামিন ডি
মানসিকভাবে শক্তিশালী থাকতে ভিটামিন ডি ভালো কাজ করে। এই ভিটামিন মেজাজ খিটখিটে হতে বাধা দেয়। কোনও কারণ ছাড়া হতাশা জেঁকে ধরলে বুঝবেন শরীরে হয়তো ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি আছে। এর অভাব পুষিয়ে নেওয়া যায় সহজেই। দুধ, কুসুমসহ ডিম, সূর্যালোক; এ কয়টিই ভিটামিন ডি-এর জন্য যথেষ্ট। প্রতিদিন সকাল দশটা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সূর্যালোকে থাকার চেষ্টা করুন।
ভিটামিন বি-১২
অবসাদ, ক্লান্তি ইত্যাদি বেড়ে যায় ভিটামিন বি ১২-এর অভাবে। প্রতিটি মানুষের প্রতিদিন ২.৪ মাইক্রোগ্রাম পরিমাণ ভিটামিন বি ১২-এর দরকার হয়। পনির, কম চর্বিযুক্ত দই, দুধ- এসব ভিটামিন বি ১২ এর চাহিদা পূরণ করে। ভিটামিন বি১২ আমাদের শরীরে ভালো লাগার হরমোনকে উদ্দীপ্ত করে। ফলে মেজাজ ফুরফুরে থাকে।
ম্যাগনেসিয়াম
মানসিক যেকোনও সমস্যা মোকাবিলায় ম্যাগনেসিয়াম গুরুত্বপূর্ণ। এটাকে প্রাকৃতিক ব্যাথানাশক বললেও ভুল হবে না। ডার্ক চকলেট, পালং শাক, বাদামে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়।
ভিটামিন সি
ভিটামিন সি-কে বলা যেতে পারে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার ওষুধ। জটিল পরিস্থিতিতে পড়লে আগে এক গ্লাস কমলার জুস খেয়ে দেখা যায়। মাথার ভার অনেকটাই কমে আসবে। মনকে সতেজ ও শক্তিশালী রাখতে ভিটামিন সি অনবদ্য।
ডিম সেদ্ধ খেতে অনেকেই কমবেশি ভালবাসেন। তবে কারও কারও কাছে বেশি জনপ্রিয় ভাজা ডিম। ভেজে বা অমলেট বানিয়ে ডিম খেতেই…
বর্তমানে ডায়াবেটিস প্রতিটি ঘরে ঘরেই দেখা দিচ্ছে। ছোট থেকে বুড়ো সবার শরীরেই বাসা বাঁধছে দীর্ঘমেয়াদী এই ব্যাধি। একবার ডায়াবেটিস ধরা…
মুখের ভেতরে ঘা হওয়ার সমস্যায় কমবেশি সবাই ভোগেন। ভিটামিন স্বল্পতার কারণেই মাউথ আলসারের সমস্যা বেশি দেখা যায়। তবে এই সমস্যাকে…
সকালে উঠে মৌরি ভেজানো পানি পান করে অনেকেই দিন শুরু করেন। মূলত পেট পরিষ্কার করতে এর উপর ভরসা রাখেন অনেকে।…
সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ চা বা কফিতে চুমুক না দিলে যেন শরীর ও মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে না।…
শীত শেষে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে এরই মধ্যে। প্রায় সব ঘরেই দিন-রাতে চলছে ফ্যান বা এসি। ঋতু পরিবর্তনের এ সময়…