প্রয়োজনের তাগিদেই সবাইকে ঘরের বাইরে যেতে হয়। এই সময় রদের তাপে অনেকেরই ত্বকে কালো বা লালচে ছোপ পড়ে যেতে দেখা যায়। এই কারণে অনেকেই ট্যান রিমুভাল ফেসিয়াল করানোর কথা ভেবে পার্লারে ছোটেন।
তবে রাসায়নিক জিনিস ব্যবহার করে পার্লারে ফেশিয়াল করানোর চেয়ে ভরসা রাখুন প্রাকৃতিক কিছু উপায়ে। হাত-পায়ের কালো দাগ, রোদে পোড়া ভাব বা ট্যান থেকে ত্বককে বাঁচাতে প্রাকৃতিক যত্নের কোনো বিকল্প হতে পারে না। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক ট্যান অপসারণের কার্যকর কিছু ঘরোয়া প্রতিকার সম্পর্কে-
শসা এবং লেবুর ফেস প্যাক
গোলাপ জলের সঙ্গে শসার রস, লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে ফ্রিজে রেখে দিন। ট্যান আক্রান্ত জায়গায় শীতল টুকরা প্রয়োগ করুন। লেবুর ব্লিচিং এফেক্টের সঙ্গে মিলিত শসার শীতল বৈশিষ্ট্য ত্বকের অযাচিত ট্যান থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করবে।
নারকেল দুধের ফেস প্যাক
হালকা ক্লিনজার দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নারকেল দুধ ত্বকের জন্য অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং হাইড্রেটিং। এটি ত্বকের হারানো আর্দ্রতা পুনরুদ্ধার করতে সহায়তা করে। এতে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং হালকা অ্যাসিডগুলো ঘরে বসে ট্যান অপসারণে সহায়তা করে।
টমেটো এবং দইয়ের ফেস প্যাক
কাঁচা টমেটো পেস্ট করে তাতে দই মিশিয়ে নিন। ট্যানে এই পেস্টটি ব্যবহার করুন এবং ২০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন। ট্যান সারাতে টমেটো যাদুর মতো কাজ করে। অন্যদিকে দইতে ল্যাকটিক অ্যাসিড রয়েছে যা ত্বককে নরম করে।
মুলতানি মাটি এবং রোজ ওয়াটার ফেস প্যাক
মুলতানি মাটির সঙ্গে গোলাপ জল যোগ করে একটি মসৃণ পেস্ট তৈরি করুন। ত্বকের ট্যান দূর করতে আক্রান্ত স্থানে পেস্ট প্রয়োগ করুন এবং এটি শুকিয়ে গেলে জল বা একটি হালকা ক্লিনজার দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মুলতানি মাটি (ফুলার আর্থ নামেও পরিচিত)।
মসুর ডাল এবং মধুর ফেস প্যাক
ঘন পেস্ট তৈরির জন্য মশুরের ডাল মধু একসাথে সাথে মিশিয়ে নিন। ট্যান আক্রান্ত স্থানে লাগান এবং শুকানো পর্যন্ত কিছুক্ষণ রেখে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মধুর সঙ্গে মসুর ডাল প্রাকৃতিক ট্যান অপসারণ এজেন্ট হিসেবে কাজ করে
হাই প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ হলো একটি ক্রনিক রোগ। অর্থাৎ দীর্ঘদিন ধরে এই রোগ থাকে। পাশাপাশি এর কারণে শরীরের অন্যান্য…
ছোট্ট সোনামনির হাতে কমবেশি সবাই মোবাইল তুলে দেন কোন না কোনো সময়। তবে কিছু সময়ের জন্য মোবাইল দেখা এক সময়…
ক্যানসারের নাম শুনলেই কমবেশি সবাই আঁতকে ওঠেন। কঠিন এই ব্যাধি থেকে বাঁচতে সচেতনতা জরুরি। ক্যানসার রোগের আগাম খবর পেতে সারা…
হাঁপানি, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসকষ্টজনিত রোগ ও অন্যান্য শ্বাসনালির সংক্রমণজনিত রোগ তীব্র আকার ধারণ করলে নেবুলাইজার ব্যবহার করা হয়। রোগী যখন ইনহেলারের…
গরমে অতিরিক্ত ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে পানি বেরিয়ে যায়। ফলে বারবার পানি পিপাসা লাগা স্বাভাবিক। আর এ সময় প্রচুর পরিমাণ…
দিনে বেশ কয়েকবার চায়ের কাপে চুমুক না দিলে অনেকেরই দিন কাটে না। বিভিন্ন ধরনের চায়ের মধ্যে মসলা চায়ের স্বাদও যেমন…