আমাদের খাদ্য তালিকায় কার্বের ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে শক্তি যোগায় কার্ব। যারা ডায়েট করে তারা কার্বের পরিমাণ একেবারেই কমিয়ে দেয়। কিন্তু সব কার্বই যে শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে এমনটা নয়। অনেকের মধ্যে ধারণা আছে যে দুপুরের খাবারের পর কার্ব খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়। কিন্তু এ ধারণা একেবারেই ঠিক না। এতে করে শরীরে এক পর্যায়ে সোডিয়াম ও জলের ঘাটতি দেখা দেয়।
কার্ব শরীরের জন্য অপকারি না:
কার্ব আমাদের শরীরে কাজের শক্তি যোগায়। আমরা যখন কার্বের কথা চিন্তা করি আমাদের মাথায় আসে ভাত,পাস্তা,চাপটির কথা। কিন্তু স্বাস্থ্যকর খাবারে কার্ব রয়েছে। বাদাম,ফলমূল, শাকসব্জিতেও উপকারী কার্ব রয়েছে। এই কার্বগুলো শরীরকে কখনই মোটা করে না, বরং পরিপাক তন্ত্রের সঠিক চলাচলে সহায়তা করে।
দুপুরের খাবারের পর কার্ব খাওয়া কতটা যৌক্তিক?
দুপুর ৩ টার পর শর্করা জাতীয় কোন খাবার গ্রহণ না করা নতুন না। বেশিরভাগ মানুষ মনে করে রাতে খাবার তালিকায় শর্করা রাখলে তা ভালোভাবে হজম হওয়ার সময় না। এতে করে ফ্যাটে পরিণত হয়। কিন্তু এ ধারণা একেবারেই ভুল। কার্বসগুলো গ্লুকোজে পরিণত হয় যা ঘুমানোর সময় শরীরের ক্রিয়া চালানোর জন্য জরুরী। প্রধান সমস্যা কার্বে না। সমস্যা হলো আপনি একসাথে কত কার্ব গ্রহণ করছেন। একসাথে যদি বেশি কার্ব খেয়ে ফেলেন তবে তা শরীরে প্রভাব পড়ে। এতে করে মুটিয়ে যায় শরীর।
দুপুরের পর কার্ব খাওয়া যাবে না এর কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই। আপনি সারাদিন কি পরিমাণ ক্যালোরি গ্রহণ করছেন কি জাতীয় খাবার খাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করে আপনার শরীরের ওজন কত হবে
কান শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এক অঙ্গ। তবুও বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই অঙ্গটি নিয়ে উদাসীনতা দেখা যায়। গোসল করতে গিয়ে কানে পানি ঢুকে…
বয়স বাড়তেই বাবা-মা সন্তানের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে। আর সন্তানেরও উচিত এ সময় বাবা-মায়ের প্রতি বিশেষ যত্নশীল হওয়া। বিশেষ করে…
গোসলের সময় কমবেশি সবাই সাবান ব্যবহার করেন। যাতে ত্বকে জমে থাকা ময়লা বা জীবাণু ধুয়ে যায়। তবে প্রতিদিন ত্বকে সাবান…
মানব শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এক অঙ্গ হলো ফুসফুস। এর সাহায্যেই শরীরে পৌঁছায় অক্সিজেন। আর এই অঙ্গের সাহায্যেই অক্সিজেন মিশে যায় রক্তে।…
অনেকের ত্বকেই অতিরিক্ত আঁচিল দেখা দেয়। নারী-পুরুষ উভয়েরই আঁচিল হওয়ার প্রবণতা থাকতে পারে। তবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আঁচিল হওয়ার…
ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় বর্তমানে অনেকেই ভুগছেন। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা আবার দু’ভাবে বিভক্ত- অ্যালোহলিক ও নন অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার। অ্যালকোহলিক ফ্যাটি…