হটাৎকরে যদি কখনো কানে কম শুনলে বধির হলে বা কান স্তব্ধ হয়ে গেলে এ অবস্থাকে চিকিত্সাবিজ্ঞানের ভাষায় ‘সাডেন সেনসরি নিউরাল হিয়ারিং লস’ বলা হয়ে থাকে।এর পিছনে অনেক কারণ ও রয়েছে।
তবে একটি কারণ হলো ভাইরাসজনিত কারণ। এটি হঠাৎ বধিরতার চিকিত্সা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করতে হবে। যত দেরি হবে, উন্নতির সম্ভাবনা তত কম।
কোনো রোগীর হঠাৎ বধিরতা শুরুর প্রথম দিন থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে শ্রবণের উন্নতি না হলে সেই রোগীর আর ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।b
দুধ অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি পানীয়। এটি প্রোটিনের অন্যতম উৎস। এ ছাড়া দুধ থেকে আমরা ক্যালসিয়াম পেয়ে থাকি, যা হাড়ের গঠনে…
মুখে ‘ভালো আছি’ বললেই কি ভালো থাকা যায়? বর্তমানে সবাই কর্মব্যস্ত জীবন পার করছেন। আর কাজের ফাঁকে সবাই ভালো থাকার…
একটু খেয়াল করলেই দেখা যাবে চারপাশে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা বেশি মানুষের মধ্যে অস্বস্তিবোধ করেন। তারা খুব বেশি ভিড়…
দুপুরে ভরপেট খাওয়ার পর বিছানায় গা এলিয়ে দেন অনেকেই। দুপুরের ঘুমের মধ্যে অনেকেই শান্তি খুঁজে পান। তবে এই ঘুম কি…
মাছের তেল শরীরের জন্য অনেক উপকারী। এ কারণে পুষ্টিবিদরা মাছের তেল খাওয়ার পরামর্শ দেন। এতে থাকে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড।…
বাজারে এখন পাকা আম উঠতে শুরু করেছে। তবে সেগুলো আদৌ গাছপাকা নাকি কৃত্রিমভাবে পাকানো তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। গাছপাকা হলে…