চোখে লেন্স পরা আর সেলিব্রেটিদের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এখন ফ্যাশন সচেতন তরুণ-তরুণীদের কাছেও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে লেন্স। কেউ পরছেন চোখের চশমা এড়াতে আবার কেউ পরছেন চোখের মণির রঙে প্রিয় রং মেশাতে। কিন্তু লেন্স ব্যবহারের সঠিক নিয়ম না জানলে বা নিয়ম না মানলে দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলার আশঙ্কা থেকে যায়।
সম্প্রতি এক অনলাইন গবেষণায় জানা গেছে, প্রায় ৫০ শতাংশ কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহারকারী কন্টাক্ট লেন্স চোখ থেকে না খুলেই ঘুমিয়ে পরেন। শতকরা প্রায় ৮২ জন ব্যবহারকারী যতটুকু সময় লেন্স পরে থাকা উচিত তারচে’ বেশি সময় পরে থাকেন।
গবেষকরা জানিয়েছেন, কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহারের নিয়ম যারা মেনে চলেন না তাদের প্রায় ৯৯ শতাংশই চোখের গুরুতর সমস্যায় আক্রান্ত হন। সঠিক নিয়মে কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার না করলে চোখের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে, এমনকি চোখ দৃষ্টিহীনও হয়ে যেতে পারে।
গবেষক থমাস স্টেনম্যান বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে লেন্স পরে থাকলে লেন্সে ময়লা জমার সম্ভবনা থাকে এবং তা থেকে হতে পারে জীবাণুর সংক্রমণ। লেন্স পরলে চোখের কর্নিয়ারও ক্ষতি হয়।
চোখে জীবাণুর সংক্রমণের ফলে অনেক সময় চোখে ব্যথা করে এবং চোখ লাল হয়ে যায়। চোখ থেকে জল বেরোতে থাকে। জীবানুর সংক্রমণে সেই ব্যথা বেরে আরও ক্ষতি হতে পারে। তাই লেন্স ব্যবহারের আগে অতি অবশ্যই জেনে নিন এর সঠিক ব্যবহার। কিভাবে লেন্স ব্যবহার করলে তার কোনও কারাপ প্রভাব পড়বে না আপনার চোখে।
১. চোখ সুস্থ রাখতে নির্দিষ্ট সময়ের বেশি সময় লেন্স পরে থাকা উচিত নয়।
২. ঘুমানোর সময় অবশ্যই লেন্স খুলে রাখতে হবে।
৩. ব্যবহারের পর চোখ থেকে লেন্স খুলে পরিষ্কার করে রাখতে হবে।
৪. তিন মাস পর পর লেন্স পরিবর্তন করা চোখের পক্ষে ভালো।
৫. চোখে লেন্স পরার আগে হাত ভালো করে ধুয়ে নিতে ভুলবেন না
সকালে উঠে মৌরি ভেজানো পানি পান করে অনেকেই দিন শুরু করেন। মূলত পেট পরিষ্কার করতে এর উপর ভরসা রাখেন অনেকে।…
সকালে ঘুম থেকে উঠে এক কাপ চা বা কফিতে চুমুক না দিলে যেন শরীর ও মন চাঙ্গা হয়ে ওঠে না।…
শীত শেষে তাপমাত্রা বাড়তে শুরু করেছে এরই মধ্যে। প্রায় সব ঘরেই দিন-রাতে চলছে ফ্যান বা এসি। ঋতু পরিবর্তনের এ সময়…
শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে প্রোটিনের বিকল্প নেই। আপনি যদি নির্বিঘ্নে কাজ করতে চান, তাহলে পর্যাপ্ত প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে।…
পেশিতে টান ধরার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। কখনো ঘুমের মধ্যে কিংবা কখনো হাঁটতে গিয়ে বা আড়মোড়া ভাঙতে গিয়ে হঠাৎই পেশি শক্ত…
নারীরা মানসিকভাবে পুরুষদের চেয়ে অনেক বেশি জটিলতা ভোগ করেন। শারীরিক সমস্যার মতো মানসিকভাবেও জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে ভেঙে পড়েন…